‘রাগ’ এই অনুভূতির উপরে বেশিরভাগ মানুষেরই নিয়ন্ত্রণ থাকে না৷ রাগের বসে কতো মানুষের সম্পর্ক ভেঙে যায় প্রতিনিয়ত৷ ক্ষমা পরম ধর্ম হলেও সেই কথা রাগের মাথায় আর মনে থাকে ক’জনের? কথার জের ধরে বাড়তে থাকে কথা৷ তর্ক-বিতর্ক৷ উত্তেজনার বসে রাগে মানুষ এমন কিছুও করে ফেলেন যার জন্য পস্তাতে হয় বাকি জীবনটা৷ রাগ দুঃখ ভালো লাগা খারাপ লাগা এই অনুভূতি কার কতোটা থাকবে সেটে সহজাত৷ রাগ কমাও বললেই রাগ কমানো যায় না৷ তবে রাগের বহিঃপ্রকাশ কি হবে তার ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন আপনি৷ তাতেই ধীরে ধীরে কমতে পারে রাগ৷ দেখে নিন রাগকে কিভাবে নিজের নিয়ন্ত্রণে আনবেন৷
১. চুপ :
কথায় আছে ‘বন্দুকের গুলি’ আর ‘কথা’ এই দুটি একবার বেরিয়ে গেলে তকে আর ফেরানো যায় না৷ তাই তর্ক বিতর্কে উত্তেজনা বাড়তে থাকলে যখন আপনি নিজের উপরে নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন মনে করবেন তখনই চুপ করে যান৷ এমন কোনো মন্তব্য সেই সময় করার দরকার নেই যা বললে বিপরীত তরফ থেকে আরো কথার বান আসতে পারে৷ কারণ রাগের সময় আপনি নিজে কী বলছেন আপনি মনে রাখবেন না কিন্তু উল্টো দিক থেকে কী শুনছেন তা আপনাকে আরো উত্তেজিত করতে পারে৷
২. নিজেকে সময় দিন
প্রচন্ড রাগ হলে আপনার পক্ষে সেই জায়গা থেকে কিছুক্ষণের জন্য দূরে থাকাই ভালো৷ বাড়িতে ঝামেলা হলে আশপাশে কোথাও একা ঘুরে আসুন৷ অথবা এমন কিছু করুন যা আপনার ভআলো লাগে৷ যা আপনাকে অন্যমনষ্ক রাখে৷
৩. বিশ্লেষণ :
অশান্তির কারণ বোঝার চেষ্টা করুন৷ অন্যের উপরে রাগ করার আগে দেখুন আপনার কোনো দোষ নেই তো! রাগ যে কারণে হচ্ছে সেগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন৷ আপনার রাগের যথেষ্ট কারণ আছে কি না দেখুন৷ যদি থাকে তা রাগ না করে অন্য কোনো উপায়ে শান্তভাবে তার সমাধান করা যায় সেই কথা ভাবুন৷
৪. সমস্যা বোঝান :
আপনার রাগের যথেষ্ট কারণ থাকলে তা যুক্তি দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করুন৷ অনেক সময় রাগে আপনার কথা বলার ধরন বদলে যায়৷ তাতে সমস্যা বাড়ে৷ রাগের সময় শান্তভাবে নিজের সমস্যা বোঝানোর চেষ্টা করুন৷ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন৷ দরকার হলে এমন কোনও জায়গায় গিয়ে কথা বলুন যেখানে আপনি নিজের সমস্যা স্পষ্টভাবে বোঝাতে পারবেন৷
৫. সমাধান :
রাগের কারণ এবং তার সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করুন৷ কী কারণে রাগ হচ্ছে এবং কী করলে তা আর হবে না তার সম্ভাব্য উপায় বিশ্লেষণ করুন৷ যে পরিস্থিতিতে রাগ হচ্ছে সেই পরিস্থিতি আর যাতে তৈরি না হয় তার জন্য কী করণীয় তা ভবুন৷ এবং সেই নিয়ে স্পষ্টভাবে আলোচনা করুন৷
কথায় আছে ‘বন্দুকের গুলি’ আর ‘কথা’ এই দুটি একবার বেরিয়ে গেলে তকে আর ফেরানো যায় না৷ তাই তর্ক বিতর্কে উত্তেজনা বাড়তে থাকলে যখন আপনি নিজের উপরে নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন মনে করবেন তখনই চুপ করে যান৷ এমন কোনো মন্তব্য সেই সময় করার দরকার নেই যা বললে বিপরীত তরফ থেকে আরো কথার বান আসতে পারে৷ কারণ রাগের সময় আপনি নিজে কী বলছেন আপনি মনে রাখবেন না কিন্তু উল্টো দিক থেকে কী শুনছেন তা আপনাকে আরো উত্তেজিত করতে পারে৷
২. নিজেকে সময় দিন
প্রচন্ড রাগ হলে আপনার পক্ষে সেই জায়গা থেকে কিছুক্ষণের জন্য দূরে থাকাই ভালো৷ বাড়িতে ঝামেলা হলে আশপাশে কোথাও একা ঘুরে আসুন৷ অথবা এমন কিছু করুন যা আপনার ভআলো লাগে৷ যা আপনাকে অন্যমনষ্ক রাখে৷
৩. বিশ্লেষণ :
অশান্তির কারণ বোঝার চেষ্টা করুন৷ অন্যের উপরে রাগ করার আগে দেখুন আপনার কোনো দোষ নেই তো! রাগ যে কারণে হচ্ছে সেগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন৷ আপনার রাগের যথেষ্ট কারণ আছে কি না দেখুন৷ যদি থাকে তা রাগ না করে অন্য কোনো উপায়ে শান্তভাবে তার সমাধান করা যায় সেই কথা ভাবুন৷
৪. সমস্যা বোঝান :
আপনার রাগের যথেষ্ট কারণ থাকলে তা যুক্তি দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করুন৷ অনেক সময় রাগে আপনার কথা বলার ধরন বদলে যায়৷ তাতে সমস্যা বাড়ে৷ রাগের সময় শান্তভাবে নিজের সমস্যা বোঝানোর চেষ্টা করুন৷ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন৷ দরকার হলে এমন কোনও জায়গায় গিয়ে কথা বলুন যেখানে আপনি নিজের সমস্যা স্পষ্টভাবে বোঝাতে পারবেন৷
৫. সমাধান :
রাগের কারণ এবং তার সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করুন৷ কী কারণে রাগ হচ্ছে এবং কী করলে তা আর হবে না তার সম্ভাব্য উপায় বিশ্লেষণ করুন৷ যে পরিস্থিতিতে রাগ হচ্ছে সেই পরিস্থিতি আর যাতে তৈরি না হয় তার জন্য কী করণীয় তা ভবুন৷ এবং সেই নিয়ে স্পষ্টভাবে আলোচনা করুন৷
0 comments:
Post a Comment
পাঠকের মন্তব্য আবশ্যক