মেয়েদের নানান বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ |
মেয়েদের নানান বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ
বর্তমান সময়ে শাড়ি তরুণীদের পছন্দের তালিকায়। শুধু বর্তমানে বললে ভুল হবে ,যুগ যুগ ধরেই নারীদের পছন্দের তালিকায় সবার উপরে রয়েছে শাড়ী। তবে এই শাড়ির সঙ্গে যদি মানানসই ব্লাউজ না হয়, তবে সেই সাজের মানেই হয় না। আর এই ব্লাউজেও আছে নানা ধরন।ফ্যাশনেবল সেসব ব্লাউজ সম্পর্কে আজ আপনাদের জানাব-
একপাশে এমব্রয়ডারি ও পেছনে বাঁধাঃ
এবার বছরজুড়েই থাকবে এমব্রয়ডারি ব্লাউজের ফ্যাশন। একপাশে এমব্রয়ডারিটাও চলবে খুব। একইসঙ্গে আশির দশকের পেছনে বাঁধা ব্লাউজগুলোও এবার ফ্যাশনে ফিরে আসতে যাচ্ছে।
ঘটি হাতা গ্ল্যাডিয়েটরঃ
তরুণীদের মানাবে ছোট ঘটি হাতা দিয়ে পেছনে ক্রিসক্রস ফিতার ডিজাইন দেয়া ব্লাউজ।
স্টোন ওয়ার্ক করাঃ
পাথরের কাজ করা ব্লাউজ অনেক দিন ধরেই জনপ্রিয় নারীদের কাছে। বোট কলার দিয়ে ব্লাউজ তৈরি করে পেছনের পুরোটা ঢেকে দিতে হবে নেট দিয়ে। স্টোনের কাজটা থাকবে সেই নেটে। স্টোন বসানো নেট এখন বাজারে কিনতে পাওয়া যাচ্ছে। ব্লাউজের পেছন দিকটা তাই কাপড় দিয়ে তৈরি করলে দারুণ লাগবে।
ভারি কাজ করা ফুল হাতাঃ
গত দু’বছর ধরেই চলছে ভারি কাজ করা হাই নেক ব্লাউজ। এবার হাই নেকে বদলে দেখা যাবে বড় গলার ফুল হাতা ব্লাউজ, সঙ্গে ভারি কাজ তো থাকবেই।
গলায় ফ্রিল দেয়াঃ
যেকোনো ধরনের গলার ডিজাইনে পাতলা কাপড় দিয়ে ফ্রিল দেয়।। এবারের নতুন ফ্যাশন। কমবয়সী মেয়েদের জন্য মানানসই হবে এই ব্লাউজ। হতে পারে স্লিভ লেস কিংবা ফুল স্লিভ। ছোট হাতার ব্লাউজে ফ্রিল ভালো লাগবে না।
শাড়ির সঙ্গে অবধারিতভাবে যে পোশাকের নামটি উচ্চারিত হয়, সেটি ব্লাউজ। যতটা না ফ্যাশনের জন্য তার চেয়ে বেশি প্রয়োজনেই এর ব্যবহার। তবে হালফ্যাশনে ব্লাউজের নকশা শাড়ির চেয়ে কোনো অংশে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। হালফ্যাশনে কখনো শাড়ির সঙ্গে ম্যাচিং করে ব্লাউজ নির্বাচন করা হয়, তো কখনো আবার ব্লাউজটাই হয়ে ওঠে মুখ্য, যার সঙ্গে ম্যাচিং করা হয় বারো হাত শাড়িটিই! দারুণ ডিজাইনের ব্লাউজে ফুটিয়ে তুলুন শাড়িটি। ফ্যাশনে বৈচিত্র্যময় ব্লাউজের খোঁজ জানাচ্ছেন,রওনক বিথী-
কথা হয় বিশ্বরঙের স্বত্বাধিকারী এবং ফ্যাশন ডিজাইনার বিপ্লব সাহার সঙ্গে। তিনি মনে করেন, বাঙালি নারীদের যে কোনো ফ্যাশনের মতো নকশা করা ব্লাউজের চলটাও শুরু হয় ঠাকুরবাড়ির নারীদের হাত ধরেই; যা আজও আমাদের ফ্যাশনের অন্যতম অংশ। শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজ তো মিলিয়ে পরা হয়-ই কখনো দেখা যায় ব্লাউজের সঙ্গেও শাড়ি মেলানো হচ্ছে। এর অন্যতম কারণ ব্লাউজ এখন মূল পোশাক হিসেবেই গুরুত্ব পাচ্ছে। তাই ফ্যাশনের সঙ্গে চলতে কালার, মোটিফ, ট্রেন্ড বুঝে ব্লাউজ নির্বাচন করা উচিত।
ব্লাউজে বৈচিত্র্য আনতে চাইলে ব্লাউজের প্যাটার্ন নয়তো মোটিফ যে কোনো একটি বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিলেন বিপ্লব সাহা। আর প্যাটার্ন এবং মোটিফ দুটোতেই ডিজাইন করতে চাইলে একটু সচেতন থাকতে হবে। নয়তো ব্লাউজটি জবরজং মনে হতে পারে বলে জানালেন। তিনি আরও বলেন, শাড়ি, ঋতু, উৎসব, শারীরিক গড়ন বুঝে ব্লাউজের নকশা নির্বাচন করতে হবে।
গরমে বোটনেক, পেছনে ও হাতায় কাটা, বড় গলা, ‘ভি’ গলার স্লিভলেস, শর্ট স্লিভ ব্লাউজ আরামদায়ক হবে। এ ধরনের প্যাটার্নের সঙ্গে পাইপিং, প্রিন্ট, চেক ব্যবহার করা যেতে পারে। জমকালো সাজে এম্ব্রয়ডারি, চুন্দ্রি, স্টোন সেটিং ব্লাউজে গর্জিয়াস লুক আসে। গর্জিয়াস ব্লাউজের সঙ্গে একরঙা কিংবা হালকা কাজের শাড়ি নজর কাড়বে। ট্র্যাডিশনাল উৎসবে তাঁত, সুতি শাড়ির সঙ্গে কাঁথাস্টিচ, টাইডাই, প্যাচওয়ার্কের নকশা প্যাটার্নের ব্লাউজ খুব ভালো মানায়। একরঙ বা চেক কাপড়ে ফিতা, পাইপিং, কুঁচি দেওয়া ব্লাউজও এ ধরনের উৎসবে নতুনত্ব আনে।
মেয়েদের নানান বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ |
ফ্রিল দেওয়া ব্লাউজ-
পাতলা কাপড় দিয়ে ফ্রিল দেওয়া ব্লাউজ এখন জনপ্রিয়। স্টাইলটি যে কোনো ধরনের গলার ডিজাইনের সঙ্গেই ভালো লাগে। কম বয়সী মেয়েদের জন্য মানানসই এ ব্লাউজ।
নেট বোটনেক ব্লাউজ- |
নেট বোটনেক ব্লাউজ-
গলাটা কাঁধ পর্যন্ত উঠানো আর ব্লাউজের ওপরের অর্ধেকটা অংশে নকশা করা নেটের কাপড় জুড়ে দেওয়া এ ধরনের ব্লাউজই হচ্ছে নেট বোটনেক ব্লাউজ। বেশ জমকালো ধাঁচের এ ব্লাউজগুলো একরঙ কিংবা হালকা কাজের শিফন, সিল্ক, মসলিন শাড়ির সঙ্গে ভালো লাগবে।
স্টোন সেটিং-
ব্লাউজের পেছনে, গলায়, হাতায় স্টোনের কাজ করতে পারেন কিংবা স্টেনের কাজ করা নেটের কাপড় জোড়া দিয়ে জমকালো স্টোন সেটিং ব্লাউজ তৈরি করতে পারেন। স্লিভলেসের সঙ্গে কাঁধের কাছে স্টোনের ভারী নকশা ভালো লাগবে।
টিউব চোলি-
এ ধরনের ব্লাউজে কোনো শোল্ডার ও স্লিভ থাকে না। এ ব্লাউজের প্রধান অংশ হচ্ছে জিপার। ড্রামাটিক লুক পেতে জিপারের জায়গায় কলার বিডও ব্যবহার করতে পারেন।
কোটি ব্লাউজ- |
কোটি ব্লাউজ-
কোমর পর্যন্ত লম্বা কোটি ব্লাউজগুলো এখন ফ্যাশনে দারুণ জনপ্রিয়। ব্লাউজের ওপর আলাদাভাবে কোটি পরার চলও এসেছে। যা দেখতে ব্লাউজের নকশাই মনে হয়। এ ধরনের ব্লাউজের সঙ্গে শাড়ির আঁচল পেছন থেকে সামনে এনে পরলে বেশি ভালো দেখায়।
হাতায় বৈচিত্র্য-
হাইনেক ও বোটনেক গলায় নেটের ফুলস্লিভ নকশাদার ব্লাউজ পরতে পছন্দ করেন মডেল ও কোরিওগ্রাফার বুলবুল টুম্পা। এ ধরনের ব্লাউজ সিম্পল শাড়ির সঙ্গেও জমকালো লুক আনে বলে মনে করেন তিনি। জানান, ফুলস্লিভ, স্লিভলেস, শর্ট স্লিভ ঘটি হাতা, মেগি হাতা ব্লাউজে খুব সহজেই বৈচিত্র্য আনে। একটু ফোলানো ঘটি হাতার ব্লাউজ ট্র্যাডিশনাল শাড়ির সঙ্গে ভালো লাগবে। ফিউশন আনতে চাইলে জর্জেট বা সিফনের সঙ্গে ঘটি হাতা পরতে পারেন। যদি বড় হাতা হয় তবে হাতার শেষে পাড় না লাগিয়ে মাঝ বরাবর পাড় লাগিয়ে নিলে নতুনত্ব আসবে।
গড়ন বুঝে ব্লাউজ-
স্লিম স্বাস্থ্যের অধিকারীদের কলার, হল্টার নেক, হাইনেক গলার সঙ্গে স্লিভলেস, শর্ট স্লিভ হাতার ব্লাউজ মানাবে। বেশি শুকনা হলে স্লিভসহ ফোলানো ব্লাউজ পরুন। ভারী গড়নের নারীদের জন্য স্লিভলেস ব্লাউজ অতটা মানানসই নয়। এ ক্ষেত্রে ভালো লাগবে থ্রি-কোয়ার্টার কিংবা ফুলহাতার ব্লাউজ। ঘাড় এবং হাতা মেদহীন ও লম্বা হলে স্লিভলেস ব্লাউজ পরা যাবে অনায়াসে।
ব্লাউজের সঙ্গে যেমন শাড়ি |
ব্লাউজের সঙ্গে যেমন শাড়ি
শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে ব্লাউজ
নয়, বরং ব্লাউজের সঙ্গে মিলিয়ে শাড়ি পরার চল এখন দেখা যায়। ইন্টারনেটের
কারণে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন–দুনিয়ার সব খবর এখন হাতের মুঠোয়। শাড়ির নকশা বা
জমিন যেমনই হোক না কেন, ব্যতিক্রমী মোটিফ আর কাটছাঁটের ব্লাউজ বদলে দিতে
পারে পুরো সাজপোশাকের আবহ। শারীরিক গঠন বুঝে ব্লাউজ বেছে নিতে পারলে
শাড়িতেই হয়ে ওঠা যায় ‘স্টাইল আইকন’।
শাড়ি ও ব্লাউজের ভিন্ন রঙের প্রবণতাও কিন্তু এখন বেশ চলছে। শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে মটকা কাপড়ের ব্লাউজ পরা যেতে পারে। এ ছাড়া তাঁতের শাড়ির সঙ্গে অ্যান্ডি সিল্কের ফুলেল ছাপার ব্লাউজও ভালো লাগবে।
ডিজাইনে ভিন্নতা আনতে চাইলে কলসি হাতা বা কুঁচি দেওয়া হাতার ব্লাউজ পড়তে পারেন। ব্লাউজের হাতায় পমপম, লেইস, টাসেল ইত্যাদি ঝুলিয়ে আলাদা ডিজাইন করতে পারেন।
ব্লাউজের জন্য এখন গুজরাটি স্টিচের কাপড় বেশ রঙিন ও বাজারে মেয়েরা খুবই পছন্দ করছে। একরঙা শাড়ির সঙ্গে ভালো মানাবে এই কাপড়ের ব্লাউজ।
গোলগাল চেহারা হলেও চিন্তা নেই! ছয়টি ব্লাউজের ডিজাইনে আপনাকে দেখাবে স্লিম, ট্রিম সুন্দরী!
১) সুন্দর নেক ডিজাইন যদি আপনার হাতে বাড়তি মেদ থাকে, তা হলে এমন ব্লাউজ বেছে নিন যেটার নেক বা গলার কাছে ডিজাইন খুব সুন্দর। ধরুন খুব হেভি এমব্রয়ডারি করা বোট নেক ব্লাউজ
বেছে নিলেন। এতে সবার চোখ ওদিকেই থাকবে। আপনার হাতের দিকে কেউ তাকাবে না।
আর ছড়ানো ডিজাইন হলে সেটা হাতের সঙ্গে সুন্দর সামঞ্জস্য তৈরি করবে। কলার
দেওয়া ব্লাউজও পরতে পারেন। তবে আপনার কাঁধ যদি চওড়া হয়, তা হলে কলার নেক না
পরাই ভাল।
২) সুতির শাড়ির সঙ্গে
সুতির শাড়িতে মাড় দেওয়া থাকলে সেটা ম্যানেজ করতে খুব অসুবিধে হয়। তাই সুতির শাড়ি পরলে আঁচল হাতের উপর ফেলে রাখুন। প্লিট করার দরকার নেই। সঙ্গে পরুন থ্রি ফোর্থ স্লিভ ব্লাউজ। তবে খেয়াল রাখবেন, শাড়ি আলুথালু বলে ব্লাউজ যেন সেরকম না হয়! ব্লাউজ হতে হবে একদম ফিটিং।
৩) ফুল স্লিভ
ফুল স্লিভ যে-কোনও কিছু পরলে অনেকটাই ঢাকা পড়ে যায়, ফলে এমনিতেই একটু স্লিম
দেখায়। তাই আপনি যদি চান আপনাকে স্লিম-ট্রিম দেখাক, তা হলে ফুল স্লিভ
ব্লাউজ পরুন।
৪) সেমি পাফ হাতা ব্লাউজ
যদি ফুল স্লিভ পরতে আপনার অসুবিধে হয়, তা হলে অন্য উপায়ও আছে। একটু মন দিয়ে
শুনবেন প্লিজ। স্লিম দেখাতে চাইলে পাফ হাতা ব্লাউজ একদম পরবেন না। কারণ,
এটার গড়ন ফোলা। একই নিয়ম প্রযোজ্য বেল হাতার ক্ষেত্রেও। তাই এতে আপনাকে
কোনওভাবেই স্লিম দেখাবে না। যদি পাফ হাতার প্রতি আপনার বিশেষ দুর্বলতা
থাকে, তা হলে সেমি পাফ হাতা ব্লাউজ পরুন, যেটা বেশি উঁচু হয়ে থাকবে না।
৫) ব্লাউজের হাতায় বেশি কাজ নয়
একদম ঠিক পড়েছেন। ব্লাউজের হাতায় বেশি কাজ, স্টোন, চুমকি ইত্যাদি থাকলে
আপনাকে স্থূল আকৃতির মনে হবে। বরং একটু অন্য রকমের প্রিন্ট বা কালার ব্লক
স্টাইল বেছে নিন। বিয়েবাড়ি বা অন্য কোনও অনুষ্ঠানে যদি সিল্কের শাড়ি পরেন,
তা হলে বেশি কাজ করা ব্লাউজ না পরে ব্রোকেড বা র সিল্কের ব্লাউজ পরুন। যদি
স্লিভলেস পরতে চান, তা হলে কেপ স্টাইলে পরুন।
৬) ডিপ কাট
শুধু কি স্লিম দেখালেই হবে? একটু-আধটু সেক্সিও তো দেখাতে হবে নাকি? গলা এবং পিঠের দিকে ডিপ কাট করিয়ে নিন আর হাতার দৈর্ঘ্য রাখুন কনুই পর্যন্ত। আসরের মধ্যমণি হয়ে ওঠা কেউ আটকাতে পারবে না।
হিপ ও বডির তুলনায় কোমর বেশি এবং বডির আকার মাঝারি থেকে ভারী হলে নাভি পর্যন্ত লম্বা ব্লাউজ পরুন। থ্রি-কোয়ার্টার ও ফুলস্লিভে ভালো লাগবে। হালকা কাজের অ্যাম্ব্রয়ডারি ব্লাউজে জমকালো ভাব আনবে। তাঁত, সিল্ক, নেট বা জর্জেট শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে ইচ্ছামতো বেছে নিতে পারেন। আজকাল তো ব্লাউজের সঙ্গে কটিও বেশ ট্রেন্ডি। উচ্চতা কম হলে ফুলস্লিভ এড়িয়ে শর্টস্লিভ ও স্লিভলেস ডিজাইনের ব্লাউজ বেছে নিন। তার ওপর জড়িয়ে নিন কোমর অবধি লম্বা কটি।
জেনে নিন-
ব্লাউজের ফিটিং ভালো হওয়া খুব জরুরি। তা না হলে ব্লাউজের পুরো সৌন্দর্যটাই ম্লানন হয়ে যেতে পারে।
বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ |
ব্লাউজ বানানোর ক্ষেত্রে নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।
*স্থূলকায় হলে হাতাকাটা বা ছোট হাতার ব্লাউজ পরা ঠিক নয়।
*বেশি ক্ষীণকায় হলেও হাতাকাটা ব্লাউজ ভালো দেখাবে না।
*পিঠে দাগ থাকলে বন্ধগলার ব্লাউজ পরাই ভালো।
*শাড়ি ও ব্লাউজ দুটোই জমকালো হলে চলবে না।
*ব্লাউজের ডিজাইন কেমন হবে তা শাড়ির কথা মাথায় রেখে নির্ধারণ করুন।
*ব্লাউজের কাজ বেশি হলে শাড়ির কাজ কম হবে, একইভাবে বিপরীত নিয়ম মেনে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
*শারীরিক গঠনের সঙ্গে মিলিয়ে ব্লাউজ তৈরি করুন।
*শাড়ি ও ব্লাউজে যে ধরনের উপাদান ব্যবহার করা হবে, গয়নাতেও একই মিল রাখার চেষ্টা করুন।
*ব্যাগের মধ্যেও কাজটি যেন শাড়ি ও ব্লাউজের সঙ্গে মানানসই হয়।
*কাজ করা দামি ব্লাউজগুলো আলমারীতে হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখুন।
বৈচিত্র্যময় ব্লাউজের ডিজাইনের আরও লিঙ্ক