Islamic Bangla BD, YouTube channel

Islamic Bangla BD is a different kind of Islamic info channel. We provide all Popular Bangla islamic Historical story , waz , info , Hamd , naat & Islamic songs ,Islamic music video and Islamic historical videos. Be connected with us and enjoy and practice our Islamic Bangla BD channel . , আসসালামু আলাইকুম , আমাদের অনেক দর্শক স্রোতা আছেন যারা ইসলামিক বিভিন্ন তথ্য, ইসলামের সেরা মনিষদের জীবনী , ঐতিহাসিক ইসলামীক শিক্ষনীয় গল্প, মাছলা মাছায়েল , হামদ ও নাতের মিউজিক ভিডিও খুব পছন্দ করেন । সেইসব দর্শক স্রোতাদের কথা চিন্তা করে , রাসুল (সঃ) এর আদর্শকে ধারন করে ইসলামিক বাংলা Islamic Bangla BD চ্যানেল যাত্রা শুরু করে । উপোভোগ ও আমল করুন | আশা করি সব সময় আমাদের সাথেই থাকবেন ও অনুপ্রেরনা দিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে If you Like our channel pls click Like, Share & Subscribe . thanks Link https://www.youtube.com/c/IslamicBanglaBD Mixer Bangla songs YouTube Channel . Mixer Bangla songs is a different kind of music taste. We provide all Popular Bangla songs Remix music video and Recreational videos . Be connected with us and enjoy all new music video tracks and Recreational funny videos .Hope you enjoy .Music Can Predict About Your Personality. New entertainment channel আমাদের অনেক দর্শক স্রোতা আছেন যারা বাংলা গানের মিউজিক ভিডিও এবং বিনোদনমূলক ভিডিও খুব পছন্দ করেন । কিন্তু আমাদের দেশের জনপ্রিয় অনেক গায়ক ও গায়িকাদের সুপার হিট গান আছে যার ভালো মিউজিক ভিডিও নাই বা অনেক গানের মিউজিক ভিডিও ভাল লাগেনা । আবার অনেকে আছেন ভিন্ন ধারার/ স্বাদের রিমিক্স ভিডিও খুব পছন্দ করেন আর মজার ভিডিও দেখতে চান সেইসব দর্শক স্রোতাদের কথা চিন্তা করে লাইফ টিভি বাংলা ইউটিউব চ্যানেল তাদের প্রচার শুরু করে। বিনোদনের নতুন চ্যানেল Mixer Bangla songs Channel Link https://www.youtube.com/channel/UCgSBJ2G1mBEsWNxaONWbemg

Sunday, July 10, 2016

www.bdnewstracker.blogspot.com
মোবাইল কল রিসিভ করা সংক্রান্ত সতর্কতামূলক একটি পোস্ট ৪ জুলাই সোমবার থেকে, ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে উঠেছে।
পোস্টটি হচ্ছে:
‘বন্ধুরা আশা করি আপনারা প্রত্যেকেই এই রকম কিছু ফোন নাম্বার থেকে মিস কলের শিকার হয়েছেন। +375602605281, +37127913091 +37178565072 +56322553736 +37052529259+25 5901130460…অথবা, এমন কিছু নম্বর যার শুরুতে এই code গুলো ছিল +375 +371 +381, এই টাইপের নম্বর থেকে একটা মিসড কল হলে অথবা কিছুক্ষণ রিং বেজে বন্ধ হয়ে গেলে, আপনি যদি এই সকল নম্বরের মধ্যে কোনো একটায় কল ব্যাক করেন তবে আপনার ব্যালেন্স থেকে 15-30$ কেটে নেওয়া হবে, আর তিন সেকেন্ডের মধ্যে আপনার কনট্যাক্ট লিস্ট এর সম্পূর্ণ কপি তাদের কাছে পৌঁছে যাবে।
আপনার ফোনে যদি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ডিটেলস্ অথবা ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ডের তথ্য সেভ করা থাকে তবে সেগুলোও তারা কপি করতে সক্ষম হবে। জেনে নিন এই সকল ফোন কোন কোন জায়গা থেকে করা হয় ও কোন জঙ্গিগোষ্ঠি করে থাকে… +375 is from Belarus +93 is From Afghanistan +371 is code for Lativa +381 is from Serbia +563 is code of Valparaiso +370 is code of Vilnius +255 is code of Tanzania … এই সকল ফোন ISIS জঙ্গিরা করে থাকে।
সবাই সাবধান হোন। ভুল করেও ফোন রিসিভ করবেন না ও কল ব্যাক করবেন না। আপনার ফোন থেকে কখনও #90 ও #09 প্রেস করবেন না। কোনো নম্বর থেকে ফোন করে আপনাকে প্রলোভন মূলক কোনো কথা বলে যদি #90 ও #09 চাপতে বলা হয়, দয়া করে তা কখনওই করবেন না। এতে আপনার ফোনের সিম কার্ড ক্লোনিং করে, আপনার নম্বরের আর একটি সিম কার্ড বানিয়ে নেবে তারা। তারপর আপনার নম্বর ব্যবহার করে জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি বিভিন্ন অসামাজিক কাজ করবে, যার বিন্দুমাত্রও আপনি টের পাবেন না। ফোন ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করুন, সর্বদা সতর্ক থাকুন।’
– ফেসবুকে অনেক ব্যবহারকারী এই পোস্টটি শেয়ার করছেন। অনেকে এই তথ্যের সূত্র হিসেবে ‘সৌজন্য: র‌্যাব-১’ উল্লেখ করে শেয়ার করছেন। একাধিক অনলাইন পত্রিকা র‌্যাবের সতর্কতা উল্লেখ করে এই পোস্ট নিয়ে নিউজও করেছে।
বর্তমানে ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার এই পোস্টটির তথ্য র‌্যাবের ওয়েবসাইট কিংবা র‌্যাবের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে গিয়ে দেখা যায়নি। ফলে পোস্টটির তথ্যগুলো সঠিক নাকি ভুল তা নিয়ে বিভ্রান্তিও তৈরি হচ্ছে। অনেকে তথ্যগুলো সঠিক বলে শেয়ার করছেন আবার অনেকে ভুল তথ্য বলে বিশ্বাস না করার জন্য মতামত দিচ্ছেন। বলছেন, বিষয়টি যাচাই করার জন্য। কেননা এটি নাকি ধোকাবাজি তথ্যের।
তবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তার অফিসিয়াল ফেসবুকে পেজে এই পোস্ট নিয়ে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের করা নিউজ শেয়ার করায়, অনেকে বিশ্বাস না করে পারছেন না।

ফোনে কল দিয়ে কেউ বেশি উত্যক্ত করছে? তার নাম-ঠিকানা বের করে ফেলুন খুব সহজেই !

www.bdnewstracker.blogspot.com
মোবাইলে অচেনা নম্বর থেকে ক্রমাগত কল বা মিসকল আসার মত বিরক্তিকর ব্যাপার কিছুই হতে পারে না। বিশেষত মেয়েদের জন্যে এই ভোগান্তি তো একেবারেই অলিখিত। বকাঝকা, ফোন সাইলেন্ট করে রাখা কোন কিছুতেই যেন কাজ হয় না। কিন্তু ভাবুন তো, অচেনা এই লোকটির নাম ঠিকানা যদি এক মিনিটেই আপনার হাতের মুঠোয় চলে আসে, আর আপনি উলটো তার নাম ধরে ডেকে বেশ ভালো রকম একটা হুমকী দিতে পারেন, কিংবা সহজেই পুলিশের কাছে তার নাম ঠিকানা দিয়ে দিতে পারেন, তাহলে কি ভালোটাই না হতো! না স্বপ্ন নয় একেবারেই, প্রযুক্তির উৎকর্ষে এই ছোট্ট কাজটি আপনি করতে পারেন স্রেফ ঘরে বসেই। আপনার স্মার্টফোনে গুগল প্লে স্টোর থেকে কয়েক সেকেন্ডেই নামিয়ে নিতে পারেন, এইসব অচেনা নাম্বার থেকে ফোনদাতার নাম ঠিকানা, সবই!
True caller:
এই ছোট্ট অ্যাপস টি পাবেন গুগল প্লে স্টোরে। এটি আপনার ফোনে ইন্সটল করে নিন। তারপর কোন অচেনা নম্বর থেকে ফোন এলেই, স্রেফ জাদুর মত আপনার ফোনে ভেসে উঠবে কলদাতার নাম। তবে হ্যাঁ, শর্ত প্রযোজ্য। সেই নম্বরটি যদি তার নামে রেজিস্ট্রেশন করা থাকে, তবেই আপনি এই সুবিধাটা পাবেন। আর সেই লোক যদি ফেসবুকে এই নম্বরটি ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে তো দেখতে পাবেন তার ছবি সহই! দেখে নিন তো, পরিচিত কেউই আপনার সাথে এই বিরক্তিকর আচরণটি করছে কিনা! বাড়তি পাওনা হিসেবে বিনেপয়সায় আপনি এই কলদাতাকে ব্লক করে রাখতে পারবেন।
Facebook:
বার বার ফোন করতেই থাকা বিরক্তিকর নম্বরটিকে কিন্তু আপনি ট্র্যাক করতে পারেন ফেসবুকের মাধ্যমেও। ফেসবুকের সার্চ অপশনে গিয়ে ফোন নম্বরটি টাইপ করুন। সে ব্যক্তি যদি এই ফোন নম্বরটি তার একাউন্টে ব্যবহার করে (করার সম্ভাবনা খুব বেশী), তাহলে তাকে সহজেই খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
LINE whoscall:
অনেকটা ট্রুকলারের মতই এটিও অচেনা ফোনদাতার রেজিস্টার্ড নাম ও অন্যান্য তথ্য ও তার মোবাইলে লোকেশন অন থাকলে তার ঠিকানা অব্দি দেখিয়ে দেবে আপনাকে।
Mobile Number Locator:
অচেনা নম্বর থেকে ফোনদাতার রেজিস্টার্ড নাম জানবে এই অ্যাপটি। অ্যাপটির অন্যতম সুবিধা হচ্ছে, এটি ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই কাজ করে। ইনকামিং ও আউটগোয়িং কল চলাকালীনই কলারের ও প্রাপকের বিস্তারিত জানিয়ে দেয় এই অ্যাপ। গুগল ম্যাপের সাহায্যে এই অ্যাপ কলারের লোকেশনও দেখিয়ে দেবে।
আমি নিজে ট্রু কলার ব্যবহার করি। তবে, আপনি আপনার সুবিধামত যে কোনটি বেছে নিতে পারেন। আর দেরী কেন, মুখোশ খুলে নিন বিরক্তিকর ফোন বা মিসকলদাতার। ভালো থাকুন
http://bdnewstracker.blogspot.com/
  


সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি শিশুর শরীর একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীরে রূপান্তরিত হয় এবং প্রজননের সক্ষমতা লাভ করে। মস্তিষ্ক থেকে গোনাডে (ডিম্বাশয় ও শুক্রাশয়) হরমোন সংকেত যাবার মাধ্যমে এটির সূচনা ঘটে। ফলশ্রুতিতে গোনাড বিভিন্ন ধরনের হরমোন উৎপাদন শুরু করে যার ফলে মস্তিষ্ক, অস্থি, পেশি, ত্বক, স্তন, এবং জনন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসমূহের বৃদ্ধি শুরু হয়। বয়ঃসন্ধির মধ্যভাগে এই বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয় এবং বয়ঃসন্ধি শেষ হবার মাধ্যমে এই বৃদ্ধি সম্পূর্ণ হয়। বয়ঃসন্ধি শুরুর পূর্বে ছেলে ও মেয়ের মধ্যে পার্থক্য প্রায় সম্পূর্ণটাই বলতে গেলে শুধু যৌনাঙ্গের ভেতর সীমাবদ্ধ থাকে। বয়ঃসন্ধির সময়, শরীরের গঠনের আকার-আকৃতি, গুরুত্ব ও কাজে প্রধান পার্থক্যগুলো প্রতীয়মান হয়। এদের মধ্যে খুবই অবশ্যম্ভাবী পরিবর্তনগুলোকে সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্য বলা হয়।
আক্ষরিক অর্থে (এবং এই নিবন্ধটিতে যে সম্মন্ধে বলা হয়েছে) বয়ঃসন্ধি বলতে বোঝায় যৌন পরিপক্কতার জন্য শরীরে যেসকল পরিবর্তন আসে সেটাকে। বয়ঃসন্ধিকালের উন্নতিতে মনোসামাজিক ও সাংস্কৃতিক ভূমিকা এটার অন্তর্ভুক্ত নয়। বয়ঃসন্ধিকাল হচ্ছে শৈশব ও সাবালকত্বের মধ্যবর্তী একটি মানসিক ও সামাজিক ক্রান্তিকাল। বয়ঃসন্ধিকাল, বয়ঃসন্ধির সময় দ্বারা প্রভাবিত হয় বটে কিন্তু এটা আলোচনার সীমারেখা যথাযথভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায় না। সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালের ব্যাপারে আলোচনার ক্ষেত্রে কৈশোর সময়কার শারীরিক পরিবর্তনের চেয়ে সেই সময়ের মনোসামাজিক ও সাংস্কৃতিক এবং আচার-আচরণের বিকাশকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়।

ছেলে ও মেয়ের বয়ঃসন্ধির মধ্যে পার্থক্য


যদিও বয়ঃসন্ধি শুরুর সাধারণ বয়সসীমার মধ্যে ব্যাপক তারতম্য রয়েছে, কিন্তু গড়পড়তা মেয়েদের বয়ঃসন্ধির প্রক্রিয়া ছেলেদের ১-২ বছর আগে শুরু হয় (গড় বয়স: মেয়েদের ৯-১৪ বছর, এবং ছেলেদের ১০-১৭ বছর) এবং অল্পসময়ের মাঝেই সম্পূর্ণতাপ্রাপ্ত হয়। সাধারণত বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষণ দেখা দেয়ার চার বছরের মধ্যেই মেয়েরা তাদের উচ্চতা ও প্রজনন পরিপূর্ণতা লাভ করে। এক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে ছেলেদের বৃদ্ধিটা হয় একটু ধীরে, কিন্তু সাধারণত বয়ঃসন্ধির পরিবর্তন শুরুর ছয় বছরের মধ্যে তারাও পরিপূর্ণতা লাভ করে।
পুরুষের ক্ষেত্রে, টেস্টোস্টেরনের অ্যান্ড্রোজেন হলো প্রধান যৌন স্টেরয়েড। অল্পসময়ের মধ্যেই টেস্টোস্টেরনের প্রভাবে সকল পুরুষালি বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ ঘটে। পুরুষে টেস্টোস্টেরনের রাসায়নিক রূপান্তরের ফলে অন্যতম যে স্টেরয়েড উৎপন্ন হয় তা হলো এস্ট্রাডিওল। যদিও এটার সীমাবৃদ্ধি ঘটে মেয়েদের চেয়ে অনেক ধীরে ও দেরিতে। ছেলেদের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয় মেয়েদের তুলনায় আরো পরে, অনেক ধীরে; এবং এপিফিসেস জোড়া না লাগার আগ পর্যন্ত এই বৃদ্ধি বিদ্যমান থাকে। বয়ঃসন্ধি শুরু হবার আগে উচ্চতায় ছেলেরা মেয়েদের তুলনায় ২ সে.মি. খাটো থাকলেও একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার তুলনায় গড়ে ১৩ সে.মি. (৫.২ ইঞ্চি) খাটো।
মেয়েদের ক্ষেত্রে বৃদ্ধিটা নির্ধারিত হয় এস্ট্রাডিওল ও ইস্ট্রোজেন হরমোন দ্বারা। যেখানে এস্ট্রাডিওল স্তন ও জরায়ুর বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এটা প্রধান হরমোন যা বয়ঃসন্ধিকালীন বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে এবং এপিফিসিয়াল পরিপক্কতা ঘটায় এবং সম্পূর্ণ করে। ছেলেদের চেয়ে এস্ট্রাডিওল সীমার বৃদ্ধি মেয়েদের বেশি ও আগে হয়।

বয়ঃসন্ধির শুরু

বয়ঃসন্ধির শুরু হয় GnRH (জিএনআরএইচ)-এর উচ্চ স্পন্দনের মাধ্যমে, যা যৌন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ায়।
জিএনআরএইচ বৃদ্ধির কারণ ধারবাহিকভাবে চলতে থাকে। বয়ঃসন্ধি সাধারণত পুরুষের ৫৫ কে.জি. এবং মেয়েদের ৪৭ কে.জি. ওজনে শুরু হয়। শরীরের ওজনের এই পার্থক্যের কারণ জিএনআরএইচ বৃদ্ধি, যা লেপ্টিনের (এক প্রকার প্রোটিন হরমোন) চাহিদা বাড়িয়ে দেয়। এটা জানা যে হাইপোথ্যালামাসে লেপ্টিন গ্রহীতা হিসেবে কাজ করে, যেগুলো জিএনআরএইচ সংশ্লেষ করে। দেখা যায় যাদের লেপ্টিন উদ্দীপ্ত হতে দেরি হয় তাদের বয়ঃসন্ধি শুরু হতেও দেরি হয়। লেপ্টিনের পরিবর্তন বয়ঃসন্ধির প্রারম্ভেই শুরু হয়, এবং প্রাপ্তবয়স্কতাপ্রাপ্তির সাথে সাথে শেষ হয়। যদিও বয়ঃসন্ধির শুরুর সময় বংশানুক্রমিক কারণেও পরিবর্তিত হতে পারে।

ছেলেদের ক্ষেত্রে শারীরিক পরিবর্তন

শুক্রাশয়ের আকার, কাজ, এবং উর্বরতা
ছেলেদের ক্ষেত্রে শুক্রাশয়ের বৃদ্ধি হচ্ছে শারীরিকভাবে প্রতীয়মান হওয়া বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষণ। একে গোন্যাডার্কি (gonadarche) বলে। এক বছর বয়স থেকে বয়ঃসন্ধির প্রারম্ভ পর্যন্ত ছেলেদের শুক্রাশয়ের বৃদ্ধি হয় খুবই কম। গড় হিসাব করলে আয়তন হয় ২-৩ সি.সি. (কিউবিক সেন্টিমিটার/ঘন সেন্টিমিটার) এবং দৈর্ঘ্য হয় ১.৫-২ সে.মি.। বয়ঃসন্ধি শুরুর মাধ্যমে শুক্রাশয়ের বৃদ্ধি শুরু হয়, এবং ছয় বছর পরে সর্বোচ্চ পরিপক্ক আকারপ্রাপ্ত হয়।[৬] যখন গড় আয়তন হয় ১৮-২০ সি.সি., যদিও সাধারণ জনসংখ্যার মধ্যে এ আয়তনের ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়।
শুক্রাশয়ের দুটি প্রাথমিক কাজ রয়েছে: প্রথমতঃ হরমোন উৎপাদন এবং দ্বিতীয়তঃ শুক্রাণু উৎপাদন। লেডিগ কোষ, টেস্টোস্টেরন (যা নিচে আলোচনা করা হয়েছে) উৎপাদন করে, যা পুরুষের যৌন পরিপক্কতার বেশির ভাগ পরিবর্তনের কারণ। এছাড়া যৌনকামনা নিয়ন্ত্রণ করে। পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদন, এবং যৌন-উর্বরতার বিকাশের সময়কাল খুব একটা সুনির্দিষ্ট নয়। বেশিরভাগ ছেলের বয়ঃসন্ধি পরিবর্তন শুরু হওয়ার পরবর্তী বছরেই সকালের প্রস্রাবে শুক্রাণু উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যেতে পারে (এবং কারো ক্ষেত্রে আরো আগেই)। ছেলেদের মধ্যে ১৩ বছর বয়সেই প্রচ্ছন্ন উর্বরতা দেখতে পাওয়া যায়, কিন্তু ১৪-১৬ বছরের আগে পুরোপুরি উর্বরতা আসে না। যদিও, কারো ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অতি দ্রুত, মাত্র এক বছর পরেই।
শ্রোণীদেশে লোম (পিউবিক হেয়ার)
শ্রোণীদেশীয় লোম সাধারণত যৌনাঙ্গ বৃদ্ধি শুরু হওয়ার কিছুদিন পরেই দেখা যায়। ছেলেদের পিউবিক হেয়ার সাধারণত সর্বপ্রথম দেখা যায় শিশ্নের গোড়ার দিকে। প্রথম কিছু চুলকে বলা হয় দ্বিতীয় পর্ব। তৃতীয় পর্ব শুরু হয় পরবর্তী ৬-১২ মাসের মধ্যে, যখন চুলের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। চতুর্থ পর্বে, পিউবিক হেয়ার ঘন হয়ে “পিউবিক ট্রায়াঙ্গল” সম্পূর্ণ করে ফেলে। পঞ্চম পর্বে, পিউবিক হেয়ার নিচের দিকে উরুতে এবং উপরের দিকে নাভী পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, যাকে তলপেটের চুল বা অ্যাবডোমিনাল হেয়ার বলা হয়।
শরীর ও মুখের লোম
পিউবিক হেয়ার দেখা দেয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই অ্যান্ড্রোজেনের প্রভাবে শরীরের অন্যান্য অংশে ঘন চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। এদেরকে অ্যান্ড্রোজেনিক চুল বলে। চুলগুলো পর্যায়ক্রমে সারা শরীরে আবির্ভূত হয়। এচুল আবির্ভাবের ক্রমটি হলো: বগলের চুল, পায়ুদেশের চুল, গোঁফ, সাইডবার্ন চুল, অ্যারিওলার পার্শ্বদেশের চুল, এবং দাড়ি। এছাড়া বাহু, পা, বুক, তলপেট, এবং পেছনের চুল আরো বেশি ঘন হয়ে ওঠে। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের শরীরের একটা বড়ো অংশ জুড়েই চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। তবে এ চুলের বৃদ্ধিকাল এবং পরিমাণ প্রজাতিভেদে বিভিন্নরকম হতে পারে। বয়ঃসন্ধির সময় পুরুষের ফেসিয়াল হেয়ার (মুখের চুল) সাধারণত একটি নির্দিষ্ট ক্রমে একে একে পরিলক্ষিত হয়। প্রথমে ফেসিয়াল হেয়ার দেখা যায় উপরের ঠোঁটের দুই কোণায়; সাধারণত ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সে। আস্তে আস্তে এই চুল সম্পূর্ণ উপরের ঠোঁটে বিস্তৃতি লাভ করে এবং গোঁফ-এ পরিণত হয়।

মেয়েদের ক্ষেত্রে শারীরিক পরিবর্তন

স্তনবৃদ্ধি
মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষণ হিসেবে এক বা উভয় স্তনের অ্যারিওলার (areola) নিচে সাধারণত একটা শক্ত ও কোমল পিণ্ড দেখা যায়। এ ব্যাপারটা গড়ে ১০.৫ বছর বয়সে ঘটে। এটাকে বলা হয় থেলারশে। এটা হচ্ছে স্তনবৃদ্ধির দ্বিতীয় পর্ব যা বয়ঃসন্ধির ট্যানার পর্ব নামেও পরিচিত (বয়ঃসন্ধি পূর্ববর্তী, স্তন সমান থাকাকালীন সময়টা হচ্ছে প্রথম পর্ব)। এরপর ৬-১২ মাসের মধ্যে স্তন উভয় পাশেই ফুলে ও নরম হয়ে ওঠে। তখন অ্যারিওলার প্রান্ত ছাড়িয়ে স্তনের বর্ধিত অংশ দেখা ও অনুভব করা যায়। এটা হচ্ছে স্তনবৃদ্ধির তৃতীয় পর্ব। পরবর্তী ১২ মাসে (চতুর্থ পর্বে) স্তন পরিণত আকার ও আকৃতি পেতে শুরু করে। তখন অ্যারিওলা ও প্যাপিলা একত্রে মধ্যম আকৃতি বিশিষ্ট একটি উঁচু অংশের (mound) সৃষ্টি করে। (পঞ্চম পর্বে) বেশিরভাগ তরুণীর ক্ষেত্রে এই এই উঁচু অংশটি পরিণত স্তনের গোড়ার দিকের প্রান্তরেখা বা দেহরেখার সাথে মিলিয়ে যায়। অবশ্য এক্ষেত্রে এটা বলা আবশ্যক যে, পরিণত স্তনের আকার ও আকৃতির মধ্যে অনেক পার্থক্য বিদ্যমান তাই চতুর্থ ও পঞ্চম পর্ব সবসময় পৃথকভাবে নির্ণয় করা নাও যেতে পারে।

শ্রোণীদেশের কেশ (পিউবিক হেয়ার)
শ্রোণীদেশীয় কেশ বয়ঃসন্ধিতে উপনীত হওয়ার দ্বিতীয় সুস্পষ্ট লক্ষণ, যা থেলারশে শুরু হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই দেখা যায়। এটাকে পিউবার্কি (pubarche) বলা হয় এবং প্রথমে সাধারণত যোনীর লেবিয়ার আশেপাশেই এই কেশের অস্তিত্ব ফুটে ওঠে।[১২] প্রথম উদ্ভিন্ন কয়েকটি কেশ দ্বিতীয় ট্যানার পর্ব হিসেবে অভিহিত করা হয়। ৬ থেকে ১২ মাসের মধ্যেই এটি তৃতীয় পর্বে পৌঁছায়। তখন কেশরাজি পরিমাণে অনেক বৃদ্ধি পায় এবং শ্রোণীমণ্ডপের ওপরেও দেখা যায়। চতুর্থ পর্বে শ্রোণীদেশীয় কেশ খুব ঘনভাবে “ত্রিকোণ শ্রোণীমণ্ডপ‌” ছেয়ে ফেলে। পঞ্চম পর্বে কেশের সীমা নিচের দিকে উরুতে এবং কখনো কখনো ওপরের দিকে অ্যাবডোমিনাল হেয়ার হিসেবে তলপেটে নাভি পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় ১৫ শতাংশ মেয়ের স্তন বৃদ্ধির আগেই শ্রোণীদেশীয় কেশরাজির আবির্ভাব পরিলক্ষিত হয়।
যোনি, জরায়ু, এবং ডিম্বাশয়
ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে যোনির মিউকোসাল পৃষ্ঠের পরিবর্তন হতে থাকে। বয়ঃসন্ধি পূর্ববর্তী উজ্জল লাল ভ্যাজাইনাল মিউকোসার তুলনায় এটি মোটা এবং এর রঙ অনুজ্জল গোলাপী হতে থাকে। ইস্ট্রোজেনের প্রভাবে সাধারণত সাদা রঙের তরল পদার্থও ক্ষরিত হয় (যা সাদাশ্রাব হিসেবে পরিচিত)। থেলারশে পরবর্তী দুই বছরে জরায়ু এবং ডিম্বাশয় আকারে বৃদ্ধি পায় এবং ডিম্বাশয়ের ফলিকলগুলো বড়ো আকৃতিপ্রাপ্ত হয়। ডিম্বাশয় সাধারণত ছোটো ফলিকুলার সিস্ট দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে যা আলট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে বোঝা যায়।
রজঃচক্র এবং উর্বরতা
প্রথম রজঃচক্রকে মেনারশে বলে এবং সাধারণত থেলারশে শুরু হওয়ার দুই বছর পরে এটা শুরু হয়। আমেরিকান মেয়েদের মধ্যে মেনারশে শুরু হওয়ার গড় বয়স ১১.৭৫ বছর। প্রথম দুই বছর মেনসেস (মাসিক রক্তস্রাব বা মাসিক) অনিয়মিত হয় অর্থাৎ প্রতি মাসে হয় না। উর্বরতার জন্য ডিম্বক্ষরণ (Ovaluation) জরুরি, কিন্তু প্রথম দিকের মাসিকগুলোতে ডিম্বক্ষরণ ঘটতেও পারে আবার নাও ঘটতে পারে। প্রথম রজঃচক্র হওয়ার পরবর্তী প্রথম বছরে (প্রায় ১৩ বছর বয়সে) ৮০% মেয়ের রজঃচক্রে একবার ডিম্বক্ষরণ ঘটে, ৫০% মেয়ের তৃতীয় বছরে (প্রায় ১৫ বছর বয়সে) এবং ১০% মেয়ের ষষ্ঠ বছরে (প্রায় ১৮ বছর বয়সে) একবার ডিম্বক্ষরণ ঘটে।
দেহের আকার, মেদ
মাসিকের সময়, ইস্ট্রোজেন হরমোনের সীমা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে পেলভিসের অর্ধনিম্নাংশ বা হিপ প্রশস্ত হতে শুরু করে। এর ফলে জন্ম নালি (birth canal) আরো বড়ো হয়। মেদ কলার বৃদ্ধি ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের শরীরের বেশি অংশ জুড়ে ঘটে। সাধারণত মেয়েদের শরীরের যেসকল স্থানে মেদ কলার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় তার মধ্যে আছে: দুই স্তন, হিপ, নিতম্ব, উরু, উপরের বাহু, এবং পিউবিস। দশ বছর বয়সে, একটি মেয়ের শরীরে একই বয়সের একটি ছেলের তুলনায় গড় চর্বির পরিমাণ থাকে মাত্র ৫% বেশি, কিন্তু বয়ঃসন্ধির শেষে এসে এই পার্থক্য হয় ৫০%-এর কাছাকাছি।

নিউরোহরমোনাল প্রক্রিয়া

হাইপোথ্যালামাস, পিটুইটারি, গোনাড, ও অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি নিয়ে অন্তক্ষরা প্রজননতন্ত্র গঠিত। এছাড়া এর সাথে শরীরের আরো অনেক তন্ত্র জড়িত। সত্যিকারের বয়ঃসন্ধিকে ইংরেজিতে সেন্ট্রাল পিউবার্টি বা কেন্দ্রীয় বয়ঃসন্ধি হিসেবে অভিহিত করা হয়, কারণ কেন্দ্রীয় স্নায়ু তন্ত্রের একটি প্রক্রিয়া হিসেবে এই পরিবর্তন শুরু হয়। হরমোনগত বয়ঃসন্ধির সাধারণ বর্ণনা নিচে দেওয়া হলো:
  • মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস অংশ জিএনআরএইচ হরমোন ক্ষরণ শুরু করে।
  • পিটুইটারি গ্রন্থির বাহিরের অংশ কাজ করা শুরু করে, এবং এলএইচ ও এফএসএইচ হরমোন ক্ষরণ হওয়া শুরু হয়, ও রক্তের মাধ্যমে তা প্রবাহিত হয়।
  • এলএইচ ও এফএসএইচ হরমোনের প্রভাবে যথাক্রমে ডিম্বাশয় ও শুক্রাশয় কাজ করা শুরু করে। সেই সাথে এরা যথাক্রমে এস্ট্রাডিওল ও টেস্টোস্টেরন উৎপন্ন করা শুরু করে।
  • শরীরে এস্ট্রাডিওল ও টেস্টোস্টেরনের বৃদ্ধি ঘটায় মেয়ে ও ছেলের মাঝে বয়ঃসন্ধিকালীন বৈশিষ্টগুলো প্রকাশ পেতে থাকে।
শরীরে শুরু হওয়া নিউরোহরমোনাল প্রক্রিয়ার এই পরিবর্তন দেখতে ১-২ বছর সময় লাগতে পারে।
[ উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে ]


              www.bdnewstracker.blogspot.com
২০ মিনিটে গায়েব হবে পেটের মেদ। না আপনির ঠিক পড়ছেন। প্রতিদিন মাত্র ২০ মিনিট ওয়েট লিফটিং আর আপনি পাবেন মেদহীন পেট।
সম্প্রতি হার্ভার্ড স্কুল অফ হেলথের অধ্যাপক ফ্র্যাঙ্ক হু একটি গবেষণা করে জানান, অন্যান্য ব্যামের পরিবর্তে ওয়েট ট্রেনিং করলে মেদ ঝড়ে তাড়াতাড়ি। সেই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, ওয়েট ট্রেনিং ও অ্যারোবিক্স একসঙ্গে চালালে ফল মিলবে আরও দ্রুত।
সম্প্রতি বছর চল্লিশের ১০৫০০ জন নারী-পুরুষের উপর পরীক্ষা চালিয়েই এই সিদ্ধান্তে এসেছেন তিনি। গবেষকের তথ্য অনুসারে, যারা প্রতিদিন অন্তত মিনিট কুড়ি ভারোত্তলনের পিছনে ব্যয় করেন তাদের কোমরের মেদ অতি দ্রুত ঝরে যায়।
আর দিনে যারা মডারেট অ্যারোবিক্সের মধ্যে থাকেন,ফ্যাট কমার হারের দিক থেকে তাদের স্থান দ্বিতীয়। আর তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিঁড়ি ভাঙার মতো এক্সারসাইজ।

মেদ কমাতে শিখে নিন একটি সহজ ব্যায়াম

                   www.bdnewstracker.blogspot.com

দেহের অন্যান্য স্থানের মেদের তুলনায় অনেক বেশি বিরক্তিকর মেদ হচ্ছে কোমরের মেদ, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় লাভ হ্যান্ডেলস। পেটের মেদ, হাত-পায়ের মেদ এমনকি মুখের মেদও বেশ সহজেই ঝড়িয়ে ফেলা সম্ভব হয়। কিন্তু কোমরের দুপাশে উঁচু হয়ে ফুলে থাকা এই বিরক্তিকর মেদ দূর করা বেশ কঠিন। তবে আপনার নিয়মিত মাত্র ১ টি ব্যায়ামে এই বিরক্তিকর কোমরের মেদও ঝড়িয়ে ফেলা সম্ভব বেশ সহজেই এবং দ্রুত।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী মাত্র ১ টি ব্যায়াম শিখে নিন

কোমরের মেদ ঝড়াতে আপনাকে অবশ্যই ব্যায়াম করতে হবে। কারণ কোমরের মেদ এমন এক ধরণের মেদ যা শুধুমাত্র খাবার নিয়ন্ত্রণ করে দূর করা সম্ভব নয়। তবে চিন্তা করার প্রয়োজন নেই, কারণ খুব বেশি কঠিন ব্যায়াম করতে হবে না। খুব সহজ মাত্র ১ টি ব্যায়াম শিখে নিন। এই ব্যায়াম নিয়ম করে প্রতিদিন করে যেতে হবে। ভুল করা চলবে না, এতে বেশ দ্রুতই মুক্তি পাবেন কোমরের মেদ থেকে।

    - প্রথমে দুই পা সামনের দিকে ছড়িয়ে মেঝেতে বসুন। এরপর দু পায়ের পাতা, কোমর এবং কোমরের পেছনের অংশের উপর ভর দিয়ে কোমর থেকে দেহের উপরের অংশ পেছনের দিকে হেলিয়ে নিন।
    - এবার দুহাত একসাথে করে রেখে দেহের উপরের অংশ একবার ডানে নিয়ে হাত মাটিতে ছোঁয়ান। আবার একইভাবে বামে ছোঁয়ান।
    - এই ডান-বাম করার ব্যাপারটি দ্রুত করে করবেন। তবে প্রথমে খুব বেশিবার করবেন না, যতোটা পারবেন ততোটাই করুন। ধীরে ধীরে এর মাত্রা এবং গতি দুটিই বাড়িয়ে দেবেন। খুব দ্রুত ফলাফল পেয়ে যাবেন।
    - আরও ভালো ফলাফলের জন্য পায়ের পাতা মেঝে না রেখে পা দুটো একটু উপরে তুলে নিয়ে শুধুমাত্র কোমর ও কোমরের পেছনের অংশে ভর দিয়ে ব্যায়ামটি করে নিতে পারেন।
    - প্রথম দিকে প্রতিদিন ২-৫ মিনিট এই ব্যায়াম করুন, এরপর দেহ সয়ে এলে ব্যায়ামের সময় বাড়িয়ে নিন।

মনে রাখুন ছোট্ট কিছু বিষয়

    - ব্যায়ামের পাশাপাশি খাবারের দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে এই ব্যায়াম করলে ফলাফল পাওয়া সম্ভব নয়।
    - চিনি ও চিনি জাতীয় খাবার এবং পানীয় দূরে রাখুন। অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খাওয়া কমিয়ে দিন একেবারে।
    - সকালে মাত্র ১০ মিনিটের জগিং বা সাইকেল চালানোর অভ্যাস অনেক দ্রুত এই সমস্যা সমাধান করতে পারে। যদি পারেন এই অভ্যাসটিও রপ্ত করে ফেলুন।
    - প্রচুর পরিমাণে পানি পানের অভ্যাস করুন। এবং উপরের ব্যায়ামটি প্রতিদিন করুন।

সূত্রঃ ওয়েটলস.অলউইমেনটক

যে অভ্যাসগুলো আপনার পেটের মেদ তৈরির জন্য দায়ী!
               www.bdnewstracker.blogspot.com
পেটের  মেদ নিয়ে চিন্তার শেষ নেই! ব্যায়াম, ডায়েট ইত্যাদি কত কিছু না করছেন পেটের মেদ কমানোর জন্য। কিন্তু নিজের অভ্যাসের দিকে লক্ষ্য করেছেন কি? হ্যাঁ, আপনার কিছু প্রাত্যহিক অভ্যাস পেটের মেদ বৃদ্ধির জন্য দায়ী। এই অভ্যাসগুলো থাকলে ডায়েট, ব্যায়াম করে পেটের মেদ সাময়িকভাবে কমলেও আবার পুনরায় পেটে মেদ দেখা দিবে। তাই আজই ত্যাগ করুন এই বদঅভ্যাসগুলো।
১। ডায়েট পানীয় আসক্তি
আপনি যদি মনে করেন ডায়েট ড্রিঙ্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল এবং এটি ওজন বৃদ্ধি করে না। তবে আপনি ভুল ধারণা নিয়ে আছেন। University of Texas Health Science Center ৪৭৫ জনের মধ্যে জরিপ চালিয়েছিল, সেখানে দেখা গেছে যারা ডায়েট ড্রিঙ্ক পান করেছেন তাদের ৭০% পর্যন্ত কোমর বৃদ্ধি পেয়েছে যারা ডায়েট ড্রিঙ্ক পান করেন না তাদের তুলনায়। শুধু তাই নয় যারা দুইয়ের বেশি ডায়েট ড্রিংক পান করেন তাদের ৫০০% পর্যন্ত কোমড় বৃদ্ধির তথ্য পাওয়া যায়!
২। ডেস্ক জব
ডেস্ক জব বা বসে কাজ করা স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষত পেটের মেদ জমার প্রধান কারণ। এটি আপনার পেট, কোমর এবং পেটের আশেপাশে মেদ জমিয়ে দিয়ে থাকে। শুধু ছেলেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য।
৩। দেরি করে রাতের খাবার খাওয়া
এটি সত্য যে শরীর ঘুমন্ত অবস্থায় আপনার পেটের মেদ কেটে থাকে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় আপনি ভরা পেটে ঘুমাতে যাবেন। ঘুমাতে যাওয়ার কমপক্ষে ৩ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করেন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে ক্ষুধা পেলে হালকা ছোট ফল বা দুধ খেতে পারেন।
৪। মন খারাপের সময় খাওয়া
অনেকেই মন খারাপ বা মন চিন্তাগ্রস্ত হলে খাওয়া শুরু করে দিন। এটি আপনার পেটের মেদ বৃদ্ধির জন্য অনেকাংশ দায়ী। কারণ স্ট্রেসের সময় আপনার খেয়াল থাকে না, আপনি কি পরিমাণে খাবার খাচ্ছেন। স্ট্রেস বা মন খারাপের সময় খাওয়ার পরিবর্তে কয়েক গ্লাস পানি পান করুন বা ব্যায়াম করুন। এটি আপনার স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করবে।
৫। প্রোটিনের অভাব
একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ গ্রাম পরিমাণে প্রোটিন খাওয়া উচিত। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ অতিরিক্ত ১০ গ্রাম প্রোটিন খেতে পারে সুস্বাস্থ্যের জন্য। প্রোটিন ব্লাড সুগার লেভেল এবং ইনসুলিনের লেভেলের মধ্যে সামঞ্জস্য রাখে। এই প্রোটিনের অভাবেও আপনার পেটের মেদ জমতে পারে।
৬। টিভি দেখতে দেখতে খাওয়া
এই কাজটি অনেকেই করে থাকেন। registered dietitian nutritionist Leslie Schilling বলেন আপনার জন্য খাবার গ্রহণ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন যখন আপনি টিভি, কম্পিউটার দেখতে দেখতে খান। এটি খাবারের দিক থেকে মনোযোগ সরিয়ে নিয়ে আসে। যার ফলশ্রুতিতে অতিরিক্ত খাবার খাওয়া হয়ে যায়।
৭। অপর্যাপ্ত ঘুম
অপর্যাপ্ত ঘুম দেহের করটিসল (স্ট্রেস হরমোন) বৃদ্ধি করে থাকে। যা চিনি খাওয়ার প্রবণতা বাড়িয়ে দিয়ে থাকে। রাত জাগা অভ্যাস থাকলে আজই বাদ দিন। আর চেষ্টা করুন ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানোর।
ব্যায়াম এবং ডায়েটের পাশাপাশি এই অভ্যাসগুলো ত্যাগ করতে পেটের মেদ হ্রাস করার জন্য। শুধু তাই নয় এই অভ্যাসগুলো স্বাস্থ্যের জন্যও অনেক ক্ষতিকর।

www.bdnewstracker.blogspot.com
যত যাই হোক না কেন, নারী মাত্রই নিজের এক টুকরো পৃথিবীর স্বপ্ন দেখেন। বিশেষ করে   বাঙালি মেয়েরা আজও নিজের প্রিয় পুরুষ, নিজের ঘর, সন্তান, পরিবারকে ঘিরেই সুখ খুঁজে নেয়। বিয়ে ব্যাপারটা আজও বাঙালি সমাজে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়, আর নারীদেরও অসংখ্য স্বপ্ন ও আশা-আকাঙ্ক্ষা থাকে এই বিয়েকে ঘিরেই। কিন্তু হ্যাঁ, প্রায় সব বাঙালি মেয়েকেই বিয়ের পর কিছু স্বপ্নভঙ্গের মুখোমুখি হতেই হয়। কম হোক বা বেশী, বিবাহিতা বাঙালি নারী জীবনে এই ব্যাপারগুলো আকছার ঘটেই থাকে৷
১) শ্বশুরবাড়িকে ঘিরে বিয়ের আগে অনেক স্বপ্ন থাকে সব মেয়েরই। কিন্তু, বাস্তবতা এটাই যে শ্বশুরবাড়ি কখনও নিজের বাড়ি হয়ে ওঠে না, যতক্ষণ না কেবল  স্বামী-স্ত্রীর ছিমছাম সংসার হচ্ছে।
২) যতই নিখুঁত ও দারুণ পুত্রবধূ  হোন না কেন, বিয়ের পর কমবেশি কথা সব বাঙালি মেয়েকেই শুনতে হয়। বলা যেতে পারে, এটা  সমাজের নিয়মে পরিণত হয়েছে। যদিও সব মেয়েই বিয়ের আগে ভাবেন যে তার সঙ্গে এমনটা হবে না।
৩) বিয়ের পর প্রিয় পুরুষের সঙ্গে জীবনটা হয়ে উঠবে স্বপ্নের, ঠিক যেন সিনেমা! এমন যদি ভেবে থাকে তবে ভুল করছেন। কেননা বিয়ের পর বাস্তবতা এমনভাবে ঘিরে ধরে যে স্বপ্নকে একপাশে ঠেলতেই হয়। আর এই কাজটা পুরুষেরাই আগে করেন।
www.bdnewstracker.blogspot.com
৪) বিয়ে মানেই স্বামীর কাছ থেকে আরও বেশী সময় পাওয়া নয়। বিশেষ করে কেবল গৃহিণী নারীদের বরং স্বামীকে অনেক বেশী মিস করতে হয়। বিয়ের আগে প্রেমিক যেন ঘনঘন ফোন করতেন, সেই মানুষই স্বামী হওয়ার  পর মনযোগ দেওয়া বাধ্যতামূলকভাবেই কমিয়ে দেন।
৫) না, বিয়ের পর সবকিছু ঠিক হয়ে যায় না। যদি সম্পর্কে বিয়ের আগে থেকেই ঝামেলা থাকে, তবে সেটা বিয়ের পরও ঠিক না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী।
৬) সংসার জিনিসটা নিয়ে মেয়েদের মনে যত রোমান্টিক চিন্তা-ভাবনা থাকে, বিয়ের পর সেগুলোর বেশিরভাগই ভেঙে যেতে বাধ্য। কেননা সংসার মানে ভীষণ পরিশ্রম আর দিনরাত খাটুনির একটা জায়গা। সংসার গুছিয়ে রাখতে আর সবার মন জুগিয়ে চলতে চলতেই নারীর বেলা পার হয়ে যায়।
৭) সকল নারীই মনে মনে ভাবেন যে, বিয়ের পর স্বামীর সংসারে রানীর মত থাকবেন। কখনও ঝগড়া হবে না, স্বামী সর্বদা পাশে থাকবেন, সর্বদা ভালবাসবেন। যদিও বাস্তবতা এটাই যে ঝগড়া হবেই আর স্বামীও সর্বদা পাশে থাকবেন না। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিজের পরিবারকে সবচাইতে বেশী গুরুত্ব দেবেন।
৮) সন্তান দাম্পত্যের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। তবে সেই সঙ্গে এটাও সত্য যে অনেক দম্পতির ক্ষেত্রেই সন্তান দূরত্ব বাড়ায়, এমনকি পরকীয়ার দিকে পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায়।
৯) খুব ভালোবেসে স্বামী একজন মেয়েকে ঘরে তুলেছেন,  তাকে খুব ভালোবাসেন। অনেকেই ভাবে প্রিয় পুরুষটি আর কখনই অন্য নারীর দিকে দেখবেন না? মেয়েদের এই ধারণা শতভাগ ভুল! পুরুষ মাত্রই অন্য নারীর দিকে তাকাবেন, তাদের মনযোগ আকর্ষণের চেষ্টাও করবেন।
১০) শাশুড়ি কখনও মা হয়ে উঠতে পারেন না৷  সেটা খুব কম ক্ষেত্রেই ঘটে আর আসলে কেবলই সিনেমার দৃশ্য। তাই শাশুড়িকে মা ভাবার ভুল করলে কষ্ট পেতেই হয়।
বিবাহিতা বাঙালি নারী মাত্রই জানেন এই ব্যাপারগুলো কতটা সত্যি। তবে সত্যি বলতে কী, সবাই চাইলে নিজের জীবন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। জীবনে প্রত্যাশা যত কম, কষ্টও তত কম।
ref: www.spookbook.net


WATCH ON LINE MOVIES

https://radio.net.bd/#bhumi

এ জীবনে যারে চেয়েছি |

ALL FM RADIO BANGLA & INTERNATIONAL

CLICK PIC https://radio.net.bd/#bhumi

POPULAR NEWSPAPER

Daily Prothom Alo    Amar Desh Daily Naya Diganta Daily Jai Jai Din Shamokal
Powered by Blogger.

Latest News

Blog Archive

Subscribe Here

GOOGLE SCARCH

Recent posts

Follow us on facebook

Contact Form

Name

Email *

Message *

THE LIFESTYLE

','5','featcat' );

Face book page

পিওর খেজুরের রস ১২০ টাকা

খাঁটি খেজুরের গুড় চট্টগ্রাম শহরে দিচ্ছে চাটগারা মামু

পিওর খেজুরের রস চট্টগ্রাম

On line income

আপনাদের জন্য সু-খবর, ইতিপূর্বে আপনারা, যারা ফেসবুক, টুইটার, ইন্ট্রাগ্রাম ইউটিউব এর মত, আর অনেক সোস্যাল মিডিয়া, ব্যাবহার করে আসছেন, কিন্তু আপনি বা আপনারা এর পোষ্ট দেখেন কিন্তু এর থেকে নিজেরা কোন ইনকাম করতে পারছেন না । তারা লাইক, কমেন্ট , শেয়ার ও রেফার করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন । একটি Web Talk একাউন্ট খোলার জন্য আপনি আমার Web talk referral Id -dewanmd.akhtarhossai রেফারেল লিংক দিয়ে আপনার একটি Web Talk অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনার ফ্রেন্ড কে রেফার করে জয়েন করালে এবং আপনি লাইক কমেন্ট শেয়ার করে এখান থেকে ডলার কমিশন আয় করতে পারবেন ।, Web Talk সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না। বরং আপনি বিনা মূল্যে এখন থেকে আপনি ৫ লেবেল পর্যন্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে এই ভিডিও টি সম্পূর্ণ দেখুন । নিচের দেওয়া লিংক ক্লিক করে এখনি রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন । web talk referral link https://get.webtalk.co/dewanmd.akhtarhossain Web talk referral ID - dewanmd.akhtarhossain প্রথমে নিজে রেজিস্ট্রেশন করুন। নিজের লিংক দিয়ে অন্যদের একাউন্ট করে দিন তাই আপনাদের অনুরোধ করে বলবো আর দেরি না করে শুরু করে দিন। কোন সমস্য মনে হলে আমার সাথে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।

Delta Life Job post

দেশের শির্ষস্থানীয় জীবন বীমা কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি পরপর চারবার আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেঙ্কিং ট্রিপল AAA অর্জনকারী বীমা কোম্পানি। ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি বর্তমানে ১০ ১৫ ও ২০ বছর মেয়াদের পলিসিতে সবচেয়ে বেশি বোনাস দিচ্ছে এবং দ্রুত বীমা দাবি পরিশোধ করছে। চট্টগ্রাম এলাকায় ডেল্টা লাইফের বীমা পলিসি বাজারজাত করনের কাজকে পেশা হিসাবে গ্রহনের মাধ্যমে অধিক আয় ( ন্যূনতম ১৫০০০ হইতে ২৫০০০ হাজার টাকা ) করতে আগ্রহি স্মার্ট, সৎ, উদ্যোগী, ও আত্ম বিশ্বাসী, পুরুষ ও মহিলা প্রার্থীর নিকট হইতে নিন্ম লিখিত পদে নিয়োগের জন্য dewanctg70@gmail .com ই মেইলে দরখাস্ত আহ্বান করা যাইতেছে । ফিনান্সিয়াল এসোসিয়েট ২০ জন ইউনিট মানাজার ১০ জন ছাত্র , ছাত্রী ও গৃহিণীদের জন্য পার্ট টাই ও ফুল টাইম কাজ করার সুযোগ আছে। Branch Manager, 01818-029316 Delta life insurance Company

POPULAR PAPER HOUSE

Popular Posts

শুধু তোমাকে চাই ।

বিডি নিউজ ট্র্যাকার একটি নিউজ মিডিয়া । আমাদের জীবনে প্রয়োজনীয় নানা রকম তথ্য ,খবর ,অপ্রত্যাশিত সংবাদ,বার্তা ও বিনোদনের খোঁজখবর জাতিও ও আন্তর্জাতিক পত্রিকায় প্রকাশিত এবং নানা রকম নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হইতে সংগ্রহ করে BD NEWS TRACKER এর মাধ্যমে উপস্থাপন করে সেবা প্রদান করাই আমাদের উদ্দেশ্য ।