Islamic Bangla BD, YouTube channel

Islamic Bangla BD is a different kind of Islamic info channel. We provide all Popular Bangla islamic Historical story , waz , info , Hamd , naat & Islamic songs ,Islamic music video and Islamic historical videos. Be connected with us and enjoy and practice our Islamic Bangla BD channel . , আসসালামু আলাইকুম , আমাদের অনেক দর্শক স্রোতা আছেন যারা ইসলামিক বিভিন্ন তথ্য, ইসলামের সেরা মনিষদের জীবনী , ঐতিহাসিক ইসলামীক শিক্ষনীয় গল্প, মাছলা মাছায়েল , হামদ ও নাতের মিউজিক ভিডিও খুব পছন্দ করেন । সেইসব দর্শক স্রোতাদের কথা চিন্তা করে , রাসুল (সঃ) এর আদর্শকে ধারন করে ইসলামিক বাংলা Islamic Bangla BD চ্যানেল যাত্রা শুরু করে । উপোভোগ ও আমল করুন | আশা করি সব সময় আমাদের সাথেই থাকবেন ও অনুপ্রেরনা দিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে If you Like our channel pls click Like, Share & Subscribe . thanks Link https://www.youtube.com/c/IslamicBanglaBD Mixer Bangla songs YouTube Channel . Mixer Bangla songs is a different kind of music taste. We provide all Popular Bangla songs Remix music video and Recreational videos . Be connected with us and enjoy all new music video tracks and Recreational funny videos .Hope you enjoy .Music Can Predict About Your Personality. New entertainment channel আমাদের অনেক দর্শক স্রোতা আছেন যারা বাংলা গানের মিউজিক ভিডিও এবং বিনোদনমূলক ভিডিও খুব পছন্দ করেন । কিন্তু আমাদের দেশের জনপ্রিয় অনেক গায়ক ও গায়িকাদের সুপার হিট গান আছে যার ভালো মিউজিক ভিডিও নাই বা অনেক গানের মিউজিক ভিডিও ভাল লাগেনা । আবার অনেকে আছেন ভিন্ন ধারার/ স্বাদের রিমিক্স ভিডিও খুব পছন্দ করেন আর মজার ভিডিও দেখতে চান সেইসব দর্শক স্রোতাদের কথা চিন্তা করে লাইফ টিভি বাংলা ইউটিউব চ্যানেল তাদের প্রচার শুরু করে। বিনোদনের নতুন চ্যানেল Mixer Bangla songs Channel Link https://www.youtube.com/channel/UCgSBJ2G1mBEsWNxaONWbemg

Thursday, July 21, 2016





          WWW.BDNEWSTRACKER.BLOGSPOT.COM

পবিত্র কাবা শরীফ বা আল্লাহর ঘর বর্গাকৃতি।  কাবাঘরের উচ্চতা ৩৯ ফুট ৬ ইঞ্চি। এর পূর্ব দেওয়াল ৪৮ ফুট ৬ ইঞ্চি, পশ্চিম দেওয়াল ৪৬ ফুট ৫ ইঞ্চি, উত্তর দেওয়াল (হাতিমের পাশ) ৩৩ ফুট এবং দক্ষিণ দেওয়ালে (কালো পাথর কর্নার থেকে ইয়েমেনি কর্নার) ৩০ ফুট। (ইবরাহিমিক ফাউন্ডেশন) এ পবিত্র ঘরখানা মানব কল্যাণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। আল্লাহর ঘর কাবা শরীফ সর্বোত্তম বরকতময় অর্থাৎ সব বরকতের আঁধার। এখানে আল্লাহ তাআলার অনেক প্রকাশ্য নিদর্শনাবলী রয়েছে যেমন মাকামে ইবরাহিম, সাফা পাহাড়, মারওয়া পাহাড়, জমজম কূপ ইত্যাদি।
পবিত্র কাবা  ঘরের ভিতরের দৃশ্য ডা. মুজ্জামিল সিদ্দিকি, প্রেসিডেন্ট, ইসলামিক সোসাইটি, উত্তর আমেরিকা (আইএসএনএ) সৌভাগ্যক্রমে তিনি ১৯৯৮ সালের অক্টোবর মাসে এ পবিত্র ঘরখানার ভেতরে যাওয়ার সুযোগ পান। তিনি সাউন্ড ভিশনের সাক্ষাতকালে কাবাঘরের ভেতরের বর্ণনায় যা বলেন, তার কিছু অংশ এখানে উল্লেখ করা হলো-
কাবা ঘরের ভেতরে কোনো ইলেকট্রিক লাইট নাই।
 ভিডিও লিংক 

A Look Inside The Kabah

   
এ ঘরের মেঝে এবং ওয়াল মার্বেল পাথর দ্বারা নির্মিত।এ ঘরের কোনো জানালা নাই। কাবা ঘরের ১টি মাত্র দরজা।
আল্লাহ পাকের পবিত্র কাবা ঘরটির দরজা হাজরে আসওয়াদের পাশে কাবা ঘরের পূর্ব পাশে অবস্থিত। হাজরে আসওয়াদঃ হাজরে আসওয়াদ শব্দের অর্থ কালো পাথর। কাবাঘরের দক্ষিণ-পূর্ব কর্নারে সিনা বরাবর উঁচুতে দেওয়ালের কোনো রূপার বৃত্তে গাঁথা কালো পাথরকে হাজরে আসওয়াদ পাথর বলে এটি বেহেশতের একটি পাথর। বেহেশত হতে আসার সময় এটি দুধের মতো সাদা ছিল। কিন্তু বনি আদমের গোনাহ্ এটিকে কালো বানিয়ে ফেলেছে। এটি চুম্বন করা সুন্নত কিন্তু চুম্বন করতে গিয়ে কাউকে কষ্ট দেওয়া গুণাহ। বর্তমানে এখানে প্রচ- ভিড় থাকে। তাই এ ধরনের পরিস্থিতিতে দূরে থেকে হাত দ্বারা ইশরায় চুম্বন করা বাঞ্ছনীয়। হাজরে আসওয়াদ এবং চৌকাঠ ছাড়া বাইতুল্লাহ শরীফের অন্য কোনো জায়গায় চুমু খাওয়া জায়েজ নয়। মুলতাজামঃ কাবাঘরের দরজা ও হাজরে আসওয়াদ পাথরের মধ্যবর্তী স্থান। এটি দোয়া কবুলের স্থান। তাওয়াফ সমাপনের পর সম্ভব হলে বুক, চেহারা দেওয়ালে লাগাবেন এবং আঁকড়ে ধরবেন (যদি সুগন্ধি ব্যবহার না করে থাকেন)। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আমি এ স্থানে যে দোয়াই করেছি তা কবুল হয়েছে। আপনি যেহেতু ইহরাম অবস্থায় আছেন সেহেতু কাবা শরীফে মোড়ানো চাদর যেন আপনার মাথা বা চুলকে স্পর্শ না করে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। রোকনে ইয়ামেনীঃ কাবাঘরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে এটি অবস্থিত। যেহেতু এটি ইয়ামিনের দিকে অবস্থিত তাই একে রোকনে ইয়ামেনী বলা হয়। তাওয়াফের সময় এটিকে ডান হাত দ্বারা স্পর্শ করতে হয়, তবে না পারলে কোনো ইশারা করার প্রয়োজন নেই। রোকনে শামীঃ কাবাঘরের উত্তর-পশ্চিম কোণ, যা সিরিয়ার দিকে অবস্থিত। হাতিমঃ কাবাঘরের উত্তর দিকে অবস্থিত অর্ধ বৃত্তাকারের কাঁধ পর্যন্ত উঁচু দেওয়াল ঘেরা স্থানকে হাতিম বলে। এটি কাবাঘরের অংশবিশেষ।
পবিত্র কাবা শরীফ সম্পর্কে মূল্যবান কিছু তথ্য-
মানুষের আদি পিতা হযরত আদম (আ.) ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ চেয়ে আল্লাহর নিকট দোয়া করলে আল্লাহর হুকুমে ফেরেশতারা বাইতুল ইজ্জত এর নকশা পৃথিবীর মধ্যস্থলে ফেলে দেন। বাইতুল ইজ্জত হচ্ছে চতুর্থ আসমানে অবস্থিত একটি মসজিদ যা ফেরেশতারা আল্লাহর ইবাদত করার জন্য ব্যবহার করে। হযরত আদম (আ.) এর ছেলে হযরত শীষ (আ.) ঐ নকশার উপর ভিত্তি করে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন, এই মসজিদই আমাদের কাবা শরীফ।

অন্যান্য তথ্যঃ
১। কাবা শরীফের উচ্চতা পূর্ব দিক থেকে ১৪ মিটার, পশ্চিম ও দক্ষিন দিক থেকে ১২.১১ মিটার এবং উত্তর দিক থেকে ১১.২৮ মিটার। এর ভেতরের মেঝে রঙ্গিন মার্বেল পাথরে তৈরী।
২। এর সিলিংকে তিনটি কাঠের পিলার ধরে রেখেছে। প্রতিটি পিলারের ব্যাস ৪৪ সে.মি.। কাবা শরীফের দুটি সিলিং রয়েছে।
৩। এর ভেতরের দেয়ালগুলি সবুজ ভেলভেটের পর্দা দিয়ে আবৃত। এই পর্দাগুলি প্রতি তিন বছর পর পর পরিবর্তন করা হয়।
৪। এর ছাদে ১২৭ সে.মি লম্বা ও ১০৪ সে.মি. প্রস্থের একটি ভেন্টিলেটার আছে যেটি দিয়ে সূর্যের আলো ভেতরে প্রবেশ করে। এটি একটি কাচ দিয়ে ঢাকা থাকে। যখন কাবা ঘরের ভেতর ধোয়া হয় তখন এই কাচটি খোলা হয়।
৫। কাবা ঘরের ভেতর প্রতি বছর দুবার ধোয়া হয়, শাবান মাসের ১৫ তারিখ এবং মহররম মাসের মাঝামঝি সময়।
৬। মেঝে এবং দেয়াল গোলাপ আতর মিশ্রিত জমজমের পানি দিয়ে ধোয়া হয়। ধোয়ার পরে মেঝে এবং দেয়াল সাদা কাপড় ও টিসু দিয়ে মোছা হয়। এরপর দেয়ালগুলি পারফিউম দিয়ে সুগন্ধযুক্ত করা হয়।
৭। কাবা শরীফের কালো কাপড়ের আবরনটি(কিশওয়া) প্রতি বছর ৯ই জিলহজ্জ পরিবর্তন করা হয়। সূত্র : সৌদি গেজেট, ৩ জানুয়ারী, ২০১০।
বাস্তবিক কাঠামো ও অবস্থান
 কাবা একটি বড় পাথরের কাজ করা কাঠামো যার আকৃতি প্রায় একটি ঘন এর মত। কাবা শব্দটি এসেছে আরবি শব্দ মুকা’আব অর্থ ঘন থেকে। এটি কাছের মাক্কাহ পাহাড়ের গ্রানাইট দ্বারা তৈরি যা দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ২৫সেঃমিঃ (১০ ইঞ্চি) মার্বেল পাথরের ভিত্তির উপর যা বাইরের দিকে ৩০সেঃমিঃ (১ ফুট) বাড়িয়ে আছে। কাঠামোতে জায়গার পরিমাণ প্রায় ১৩.১০ মিঃ (৪৩ ফুট) উচ্চতা, পাশাপাশি ১১.০৩ মিঃ ঢ ১২.৬২ মিঃ  চারটি কোন কম্পাসের প্রায় চার বিন্দু বরাবর মুখ করা।কাবার পূর্ব কোনা হচ্ছে রুকন-আল- আসওয়াদ” (কাল পাথর অথবা “আল-হাজারুল-আসওয়াদ”), একটি উল্কাপিন্ডের অবশেষ; উত্তর কোনা হল “রুকন-আল-ইরাকী” (ইরাকী কোণ); পশ্চিমে রয়েছে “রুকন-আল-সামী” (পূর্ব-ভূমধ্য সাগরীয় কোণ) এবং দক্ষিণে “রুকন-আল-ইয়ামানী” ।
কাবা কালো সিল্কের উপরে স্বর্ণ-খচিত ক্যালিগ্রাফি করা কাপড়ের গিলাফে আবৃত থাকে। কাপড়টি কিসওয়াহ নামে পরিচিত ; যা প্রতিবছর পরিবর্তন করা হয়।কালেমা সাহাদাত এ কাপড়ের মধ্যে সুতা দিয়ে লিখার কাঠামো তৈরি করা হয়। এর দুই তৃতীয়াংশ কোরানের বাণী স্বর্ণ দিয়ে এম্রোয়ডারি করা হয়।
পবিত্র কাবা শরীফ পরিস্কার করার জন্যে এর দরজা বছরে দুইবার খোলা হয়। রমজান এর ১৫ দিন আগে এবং হজ্জ এর ১৫ দিন আগে। কাবা শরীফের দরজার চাবি বনী সায়বা নামক এক গোত্রের কাছে থাকে (মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এই চাবী এই গোত্রের কাছে দিয়েছিলেন, যা কিয়ামতের আগ পর্যন্ত তাদের কাছেই থাকবে)। তারা কাবা শরীফ পরিস্কার করার কাজের জন্য বিভিন্ন মুসলিম দেশের প্রেসিডেন্ট, মন্ত্রী, কুটনীতিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের দের অভিবাদন জানান। মক্কা শহরের গভর্নর তাদের কাবা শরীফের ভিতরে নিয়ে যান এবং তারা জমজম কুপের পানি এবং গোলাপ জল দিয়ে কাবা শরীফের ভিতর পরিস্কার করেন।

পবিত্র কাবা শরীফরে ভতিররে দৃশ্য (ভিডিও)

কাবা শরিফের ইতিহাস ।
কাবা শরিফ মুসলমানদের কেবলা । এ কাবা শরিফ মহান আল্লাহতালার এক অপূর্ব সৃষ্টি। প্রতি বছর লাখ লাখ মুসলমান কাবাঘর তাওয়াফ করতে মক্কা গমন করেন। পৃথিবীতে সর্বপ্রথম আল্লাহর নির্দেশে ফেরেশতারা কাবাঘর নির্মাণ করেন। কাবাঘরকে ল্য করে মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনের সূরা আল-ইমরানের ৯৬ আয়াতে বলেন, ‘নিশ্চয়ই সর্বপ্রথম ঘর যা মানুষের ইবাদত গা রূপে নিরূপিত হয়েছে, তা ওই ঘর যা মক্কাতে অবস্থিত।’
 কাবাঘরটি আল্লাহর আরশে মুয়াল্লাহর ছায়াতলে সোজাসুজি বায়তুল মামুরের আকৃতি অনুসারে স্থাপন করেন। হজরত আদম আঃ ও হজরত হাওয়া আঃ-এর পৃথিবীতে মিলন হলে তারা উভয় আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ হজরত আদম আঃ আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন। আল্লাহ তাদের দোয়া কবুল করেন এবং বায়তুল মামুরের আকৃতিতে পবিত্র কাবাঘর স্থাপন করেন। এখানে হজরত আদম আঃ সন্তুষ্টচিত্তে আল্লাহর ইবাদত করতে থাকেন (শোয়াব-উল-ঈমান, হাদিসগ্রন্থ) অনেক তফসিরবিদের মতে, মানব সৃষ্টির বহু আগে মহান আল্লাহতায়ালা কাবাঘর সৃষ্টি করেন। তফসিরবিদ মুজাহিদ বলেন, ‘আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বায়তুল্লাহর স্থানকে সমগ্র ভূপৃষ্ঠ থেকে দুই হাজার বছর আগে সৃষ্টি করেন।’ মুসলিম শরিফের একটি হাদিসে হজরত আবুজর গিফারি হতে বর্ণনা হয়েছে, রাসূল সাঃ তার একটি প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন, ‘বিশ্বের সর্বপ্রথম মসজিদ হলো মসজিদে হারাম। এর পরের মসজিদ হলো মসজিদে আকসা। মসজিদে হারাম নির্মাণের ৪০ বছর পর মসজিদে আকসা নির্মিত হয়।’রীফ।

cweΠকাবা শরীফের ভিতরের দৃশ্য (wfwWI)


কাবা শরিফের ইতিহাস ।
কাবা শরিফ মুসলমানদের কেবলা । এ কাবা শরিফ মহান আল্লাহতালার এক অপূর্ব সৃষ্টি। প্রতি বছর লাখ লাখ মুসলমান কাবাঘর তাওয়াফ করতে মক্কা গমন করেন। পৃথিবীতে সর্বপ্রথম আল্লাহর নির্দেশে ফেরেশতারা কাবাঘর নির্মাণ করেন। কাবাঘরকে ল্য করে মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনের সূরা আল-ইমরানের ৯৬ আয়াতে বলেন, ‘নিশ্চয়ই সর্বপ্রথম ঘর যা মানুষের ইবাদত গা রূপে নিরূপিত হয়েছে, তা ওই ঘর যা মক্কাতে অবস্থিত।’
 কাবাঘরটি আল্লাহর আরশে মুয়াল্লাহর ছায়াতলে সোজাসুজি বায়তুল মামুরের আকৃতি অনুসারে স্থাপন করেন। হজরত আদম আঃ ও হজরত হাওয়া আঃ-এর পৃথিবীতে মিলন হলে তারা উভয় আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ হজরত আদম আঃ আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন। আল্লাহ তাদের দোয়া কবুল করেন এবং বায়তুল মামুরের আকৃতিতে পবিত্র কাবাঘর স্থাপন করেন। এখানে হজরত আদম আঃ সন্তুষ্টচিত্তে আল্লাহর ইবাদত করতে থাকেন (শোয়াব-উল-ঈমান, হাদিসগ্রন্থ) অনেক তফসিরবিদের মতে, মানব সৃষ্টির বহু আগে মহান আল্লাহতায়ালা কাবাঘর সৃষ্টি করেন। তফসিরবিদ মুজাহিদ বলেন, ‘আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বায়তুল্লাহর স্থানকে সমগ্র ভূপৃষ্ঠ থেকে দুই হাজার বছর আগে সৃষ্টি করেন।’ মুসলিম শরিফের একটি হাদিসে হজরত আবুজর গিফারি হতে বর্ণনা হয়েছে, রাসূল সাঃ তার একটি প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন, ‘বিশ্বের সর্বপ্রথম মসজিদ হলো মসজিদে হারাম। এর পরের মসজিদ হলো মসজিদে আকসা। মসজিদে হারাম নির্মাণের ৪০ বছর পর মসজিদে আকসা নির্মিত হয়।’

images

ভিডিও লিংক


History of Mecca & The Kaaba Must Watch 


হজরত আদম আঃ কাবাঘর আল্লাহর আদেশে পুনর্র্নিমাণ করেন। এরপর বহুদিন অতিক্রম হলো। শত শত বছর অতিবাহিত হলো। আল্লাহর বান্দারা কাবাঘর জিয়ারত করত, আল্লাহর কাছে হাজিরা দিত এ কাবাঘরে সমবেত হয়ে। কাবাঘরে এসে মহান আল্লাহর পবিত্রতা ও অংশীদারহীনতা ঘোষণা দিত। ‘লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান নিয়’মাতা, লাকা ওয়াল মুলক, লাশারিকা, লাকা লাব্বাইক।’ এভাবে চলতে চলতে দিন গত হতে থাকল। এরপর হজরত শিষ আঃ কাবাঘর পুনর্র্নিমাণ করলেন। দিন দিন একাত্মবাদের সংখ্যা বাড়তে থাকল। এরপর কাবা শরিফ নির্মাণ বা পুনর্র্নিমাণ করেন হজরত ইব্রাহীম আঃ। হজরত ইব্রাহীম আঃ হজরত ইসমাঈল আঃ-কে সাথে নিয়ে কাবাঘর নির্মাণ বা পুনর্র্নিমাণ করেন। হজরত ইব্রাহীম আঃ কাবাঘর সংস্কার করে আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন। ‘হে আমার প্রতিপালক! আমাদের উভয়কে আজ্ঞাবহ করো। আমাদের বংশ থেকে একটি অনুগত দল সৃষ্টি করো, আমাদের হজের রীতি-নীতি বলে দাও এবং আমাদের মা করো। নিশ্চয়ই তুমি দয়ালু। হে প্রতিপালক! তাদের মধ্য থেকেই তাদের কাছে একজন পয়গম্বর প্রেরণ করুন। যিনি তাদের কাছে তোমাদের আয়াত তেলাওয়াত করবেন। তাদের কিতাব ও হিকমত শিা দেবেন এবং পবিত্র করবেন। নিশ্চই তুমি মহাপরাক্রমশালী।’ আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত হজরত ইব্রাহীম আঃ ও হজরত ইসমাঈল আঃ-এর বংশ হতে হজরত মুহম্মদ সাঃ-কে শেষ নবী ও রাসূল হিসেবে আল্লাহ পৃথিবীতে প্রেরণ করেন, এরপর কয়েক শ’ বছর গত হলো। পবিত্র কাবাঘর সংস্কার করল আমালিকা সম্প্রদায়। তারপর আরো শ’ শ’ বছর কিংবা হাজার হাজার বছর পরে কাবাঘর সংস্কার করল মক্কার জুরহাস সম্প্রদায়। আরবের অর্থাৎ মক্কায় যেসব গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের প্রতিপত্তি ছিল, তাদের দায়িত্ব থাকত কাবা শরিফ রণাবেণের। এ দায়িত্ব পালনকে তারা সম্মানিত ও গর্বের মনে করত। শতাব্দীর পর শতাব্দী অতিবাহিত হলো। কাবা শরিফ ও কাবাঘরকে সংস্কার করলেন মোজার সম্প্রদায়। মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাঃ নবুয়ত প্রাপ্তির পাঁচ বছর আগে কাবাঘর সংস্কার করে মক্কার বিখ্যাত কোরাইশ বংশ। এ কোরাইশ বংশেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাঃ ৫৭০ খ্রিঃ জন্মগ্রহণ করেন। কোরাইশরা কাবা শরিফ সংস্কারের পর হাজরে আসওয়াদ স্থাপন নিয়ে মতভেদ দেখা দেয়। সবার সম্মতিক্রমে আল্লাহর রাসূল কাবাগৃহে হাজরে আসওয়াদ কাবা শরিফে স্থাপন করেন। মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাঃ জীবিত অবস্থায় ৬৪ হিজরিতে আব্দুল্লাহ ইবনে জোবায়ের রাঃ কাবা শরিফ সংস্কার করেন। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ৭৪ হিজরিতে কাবা শরিফ সংস্কার করেন। সুদীর্ঘ ১৪শ’বছরে কাবাগৃহে কোনো সংস্কারের প্রয়োজন হয়নি। শুধু কাবাঘরের চার পাশে অবস্থিত মসজিদে হারামের পরিবর্ধন,সংস্কার বা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। বর্তমানে কাবাঘরের রণাবেণের দায়িত্ব সৌদি রাজপরিবারের। সৌদি সরকারের প্রধান (বাদশাহ) কাবা শরিফের মোতোয়াল্লির দায়িত্বে থাকেন। ভৌগোলিক দিক দিয়ে মক্কা ও আরব উপদ্বীপ এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার মধ্যস্থলে অবস্থিত।
ভিডিও লিংক

The Secret Of Kaaba


মক্কা নগরীর পৃথিবীর কেন্দ্রস্থলে হওয়ায় মহান আল্লাহ কাবাঘর মক্কাতেই স্থাপন করেন। পবিত্র হজ পালন করতে লাখ লাখ মুসলমান মক্কা শরিফে গমন করেন। জিলহজ মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে মূল হজ অনুষ্ঠিত হয়। জিলহজ মাসের ১০ তারিখ ঈদুল আজহার দিন। এ দিন কোরবানি দিতে হয়। যা হজরত ইব্রাহীম আঃ-এর ও হজরত ইসমাঈল আঃ-এ স্মৃতি বহন করে চলছে হাজার হাজার বছর ধরে। জমজম কূপও ঠিক তেমনি হজরত ইসমাঈল আঃ ও তাঁর মা বিবি হাজেরা আঃ-এর স্মৃতি বহন করে চলছে। এ জমজম কূপ মহান আল্লাহর কুদরতের অপরূপ মতার বহিঃপ্রকাশ মাত্র। হজ মুসলমানদের ঈমানের অন্যতম স্তম্ভ। আরবের মক্কা নগরীর পবিত্র কাবাঘর হেফাজতের মালিক মহান আল্লাহ নিজে। বিশ্ব মুসলমানদের মিলন মেলা ঘটে হজের মাধ্যমে পবিত্র কাবা শরিফে ।
 

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত ফিঙ্গার প্রিন্টের রহস্য ভিডিও


                                   WWW.BDNEWSTRACKER.BLOGSPOT.COM

 বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ অফিস আদালতেই এখন ফিঙ্গার প্রিন্টের ব্যবহার দেখা যায়। প্রতিদিন অফিসে ঢুকতে আর বের হতে দুবার মেশিনে চাপতে হয় বৃদ্ধাঙ্গুল। আর দরকারি কাগজে যারা সাক্ষর করতে পারেন না, তাদের থেকে নেয়া হয় বৃদ্ধাঙ্গুলের ছাপ। মানব দেহে এত অঙ্গ থাকতে আঙ্গুলের এত গুরুত্ব কেন? কী আছে আঙ্গুলের ছাপে? এটা এক জটিল প্রশ্ন।

সংক্ষেপে বললে বলতে হয়, মানবদেহের এই একটি আঙ্গুলের ভাঁজে রয়েছে মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সব নিদর্শন। এটাকে এক কথায় ডাটা ব্যাংকও বলা যেতে পারে। এই আঙ্গুলের একটি ডিএনএ’র কোড ছাপলে কয়েক লক্ষ পৃষ্ঠার আস্ত

ভিডিও
 

Miracles of Quran about fingerprints



বই বেরিয়ে আসবে। ফিঙ্গার প্রিন্টের এই রহস্য সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৬৮৪ সালে। ইংলিশ ফিজিসিয়ান, উদ্ভিদবিজ্ঞানী ও অনুবীক্ষণ যন্ত্রবিদ নিহোমিয়া গ্রিউ (১৬৪৭-১৭১২) একটি বৈজ্ঞানিক দৈনিকে করতল ও আংগুলের ছাপের রহস্যের সংযোগ সূত্রের ধারণার উত্থাপন করেন।

এর পর ১৬৮৫ সালে ডার্চ ফিজিসিয়ান গোভার্ড বিডলো (১৬৪৯-১৭১৩) এবং ইটালিয়ান বিজ্ঞানী মারসিলো বিডলো (১৬২৮-১৬৯৪) এনাটমির ওপর বই প্রকাশ করে ফিঙ্গার প্রিন্টের ইউনিক গঠনের আলোচনা উত্থাপন করেন। তবে এ আলোচনা এখানেই থেমে যায়। পরবর্তীতে দীর্ঘ বিরতির পর ১৮০০ সালে ফিঙ্গার প্রিন্ট পুনরায় জোরালোভাবে বৈজ্ঞানিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ১৮৭৫ সালে জেন জিন্সেন নামক এক ইংলিশ বিজ্ঞানি আবিষ্কার করেন আঙ্গুলের ছাপ একটি অসাধারণ বিষয়। এর রেখার ধরণ একটি আরেকটির চেয়ে একেবারেই ভিন্ন।

বাংলাদেশের বিজ্ঞানী সৈয়দ মুহাম্মাদ কাজী আজিজুল হকও ফিঙ্গার প্রিন্টের রহস্য উদ্ঘাটন করেন বলে তথ্য রয়েছে এবং তার উদ্ঘাটিত রহস্যটি ব্রিটিশ কর্মকর্তা এওয়ার্ড হেনরি চুরি করেছিলেন বলেও অভিযোগ পাওয়া যায়। ১৪০০ বছর আগের মানুষজন যদিও ফিঙ্গার প্রিন্টের অতশত রহস্য জানতেন না কিন্তু আল্লাহ পাক কুরআনে কারীমে এর রহস্যের কথা আলোচনা করেছেন। সুরা কিয়ামার ৩নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘মানুষ কি মনে করে আমি তার অস্থিসমূহ একত্রিত করতে পারবো না? বরং আমি তার আঙ্গুলের ডগা পর্যন্ত সঠিকভাবে সন্নিবেশিত করতে সক্ষম।’


 ভিডিও



Miracles Of The Holy Quran Part 2 5 Unique Fingerprint Identity Roundness of the Earth 1


সুরা ইয়াসিনের ৭৮ নং আয়াতে বর্ণিত হয়েছে, ‘সে আমার সম্পর্কে এক অদ্ভুত কথা বর্ণনা করে, অথচ সে নিজের সৃষ্টি ভুলে যায়। সে বলে, কে জীবিত করবে অস্থিসমূহকে যখন সেগুলো পচে গলে যাবে?’ মূলত এ আয়াতটি নিয়ে কাফেররা হাসাহাসি করত। তারা ইঙ্গিত করে বলত, আমাদের আঙ্গুল      অস্তিমজ্জাগুলো যখন পচে গলে যাবে সেগুলো থেকে পুনরায় কিভাবে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করবেন।
তখন সুরা কিয়ামার আয়াতটিতে মানবদেহের রহস্যগুলোর কথা উল্লেখ করেন। মানবদেহের আঙ্গুলের ছাপকে একজন ব্যক্তির পুরো ডাটা ব্যাংক বলা হয়। এখানেই ব্যক্তির পুরো রহস্য ও তথ্যাবলি লুকিয়ে থাকে। পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের আঙ্গুলের ছাপ সম্পূর্ণ আলাদা। একজনের আঙ্গুলের ছাপ অন্যজনের সঙ্গে কোনোভাবেই সাদৃশ্যপূর্ণ নয়।

পৃথিবীর সৃষ্টির প্রথম মানুষ থেকে শুরু করে শেষ মানুষ পর্যš কোনো দুজনের আঙ্গুলের ছাপই এক রকম হবে না। মানুষের আঙ্গুলের আগার রেখার গঠন এবং গড়ন মাতৃগর্ভের প্রথম তিন মাসের মধ্যেই পূর্ণ হয়। এর নানাবিধ ব্যাখ্যা রয়েছে, একটি হল, মানুষের সকল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এই আঙ্গুলের ছাপে এনকোডেড রয়েছে। কেবল আঙ্গুলের মাথার ছাপ দিয়েই মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য জানা সম্ভব।


মহান সৃষ্টিকর্তা কুরআনে মানুষের পুনরুত্থান ও তার বিচারের যে বিষয় উল্লেখ করেছেন সেটি মানবদেহের এই এনকোডেডের মাধ্যমেই সম্ভব। সুতরাং মানুষের পুনরুত্থানের সময় আল্লাহ মানবদেহ পুরাপুরি ফিরিয়ে দেবেন এবং বিচার করবেন। মানবদেহে লুকিয়ে থাকা এসব চমকপ্রদ আবিস্কার এবং কুরআনের বর্ণনা সে দিকেই ইঙ্গিত করে।

বিজ্ঞানের আরেকটি যুগাšকারী আবিস্কার মানুষের ডিএনএ। ডিএনএ আবিস্কার হওয়ার পর মানুষ সৃষ্টির সরল ব্যাখ্যাগুলো বাতিল হয়ে গেছে। মানুষের একটি ডিএনএ কোটি কোটি কোড সম্বলিত। মানুষের চুলের রঙ থেকে শুরু করে নখ পর্যš সব তথ্য এই কোডে রয়েছে। আঙ্গুলের আগার একটি ডিএনএ’র কোড ছাপলে হাজার হাজার পৃষ্ঠার তথ্য বেরিয়ে আসবে। আর আঙ্গুলের আগার একটি ডিএনএ দিয়ে ব্যক্তির সব তথ্য জানা সম্ভব।


  ভিডিও লিংক  ডাক্টার  জাকির নায়েক 

Sunday, July 17, 2016


ভালোবাসার উদ্দেশ্য
মানুষ কেন ভালোবাসে? এই প্রশ্নে দার্শনিক এবং বিজ্ঞানীদের উত্তর অভিন্ন নয়। কেউ কেউ বলছেন, ভালোবাসায় শারীরিক প্রয়োজনটাই মুখ্য, আবার কারো কারো বিবেচনায় হৃদয়ের টানই সবচেয়ে বড় কথা।
‘অন্য সত্তা’র সঙ্গে আবার মিলিত হতে
প্লেটো ‘সিম্পোজিয়াম’-এ যে তত্ত্ব দিয়েছেন তা জেনে অনেকেই অবাক হবেন। তিনি লিখেছেন, মানুষ একসময় দুই মাথা এবং চার হাত, চার পা বিশিষ্ট প্রাণী ছিল। তার কোনো আচরণে ঈশ্বর অসন্তুষ্ট হয়ে বজ্রপাত ঘটালে মানুষ দুই ভাগ হয়ে যায়। সেই থেকেই নাকি মানুষ নিজের সত্তার অপর অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন। সবসময় সে অন্য অংশটির প্রতি আকর্ষণ অনুভব করে। প্লেটোর মতে, সেই আকর্ষণটাই হলো ভালোবাসা।
অন্যের কাছ থেকে সুখ পেতে
জার্মান দার্শনিক আর্টুর শোপেনহাউয়ার (১৭৮৮-১৮৬০) মনে করেন, মানুষ সহজাতভাবেই আশা করে অন্য কেউ তার অপূর্ণতা দূর করে তাকে সুখি করবে। কিন্তু সেই সুখের সন্ধান করতে গিয়ে মানুষ সন্তানের জন্ম দেয় এবং তারপর সব সুখবোধ চলে যায় সন্তানের দিকে।
একাকিত্ব ঘুচাতে
ব্রিটিশ দার্শনিক ব্রার্ট্রান্ড রাসেলের মতে, মানব জাতি পৃথিবীতে এসেছে বংশ বিস্তার করতে। বংশ বিস্তার করতে গেলে যৌন মিলন করতে হয়। কিন্তু ভালোবাসা ছাড়া যৌনমিলনে তৃপ্তি আসেনা। আবার দৈনন্দিন জীবনের নানা ধরনের সমস্যা মানুষের মধ্যে এক ধরনের একাকিত্ববোধের জন্ম দেয়। ভালোবাসা সেই একাকিত্ব এবং নিরাপত্তাহীনতার বোধ থেকে মুক্তি দেয়।
গৌতম বুদ্ধ যা বলেছেন...
গৌতম বুদ্ধ বলে গেছেন, মানুষ জাগতিক সাধ-আহ্লাদ পূরণের জন্যই ভালোবাসে। বৌদ্ধ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা বুদ্ধের মতে, সেটা ভুল। তাঁর মতে, এক ব্যক্তির সঙ্গে অন্য ব্যক্তির আবেগের সম্পর্ক কেবলই দুর্ভোগ বাড়ায়। তাই সবার প্রতি সংসারের মায়া কাটিয়ে ঈশ্বর সাধনায় মোক্ষ লাভে ব্রতী হবার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

WATCH ON LINE MOVIES

https://radio.net.bd/#bhumi

এ জীবনে যারে চেয়েছি |

ALL FM RADIO BANGLA & INTERNATIONAL

CLICK PIC https://radio.net.bd/#bhumi

POPULAR NEWSPAPER

Daily Prothom Alo    Amar Desh Daily Naya Diganta Daily Jai Jai Din Shamokal
Powered by Blogger.

Latest News

Blog Archive

Subscribe Here

GOOGLE SCARCH

Recent posts

Follow us on facebook

Contact Form

Name

Email *

Message *

THE LIFESTYLE

','5','featcat' );

Face book page

পিওর খেজুরের রস ১২০ টাকা

খাঁটি খেজুরের গুড় চট্টগ্রাম শহরে দিচ্ছে চাটগারা মামু

পিওর খেজুরের রস চট্টগ্রাম

On line income

আপনাদের জন্য সু-খবর, ইতিপূর্বে আপনারা, যারা ফেসবুক, টুইটার, ইন্ট্রাগ্রাম ইউটিউব এর মত, আর অনেক সোস্যাল মিডিয়া, ব্যাবহার করে আসছেন, কিন্তু আপনি বা আপনারা এর পোষ্ট দেখেন কিন্তু এর থেকে নিজেরা কোন ইনকাম করতে পারছেন না । তারা লাইক, কমেন্ট , শেয়ার ও রেফার করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন । একটি Web Talk একাউন্ট খোলার জন্য আপনি আমার Web talk referral Id -dewanmd.akhtarhossai রেফারেল লিংক দিয়ে আপনার একটি Web Talk অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনার ফ্রেন্ড কে রেফার করে জয়েন করালে এবং আপনি লাইক কমেন্ট শেয়ার করে এখান থেকে ডলার কমিশন আয় করতে পারবেন ।, Web Talk সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না। বরং আপনি বিনা মূল্যে এখন থেকে আপনি ৫ লেবেল পর্যন্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে এই ভিডিও টি সম্পূর্ণ দেখুন । নিচের দেওয়া লিংক ক্লিক করে এখনি রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন । web talk referral link https://get.webtalk.co/dewanmd.akhtarhossain Web talk referral ID - dewanmd.akhtarhossain প্রথমে নিজে রেজিস্ট্রেশন করুন। নিজের লিংক দিয়ে অন্যদের একাউন্ট করে দিন তাই আপনাদের অনুরোধ করে বলবো আর দেরি না করে শুরু করে দিন। কোন সমস্য মনে হলে আমার সাথে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।

Delta Life Job post

দেশের শির্ষস্থানীয় জীবন বীমা কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি পরপর চারবার আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেঙ্কিং ট্রিপল AAA অর্জনকারী বীমা কোম্পানি। ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি বর্তমানে ১০ ১৫ ও ২০ বছর মেয়াদের পলিসিতে সবচেয়ে বেশি বোনাস দিচ্ছে এবং দ্রুত বীমা দাবি পরিশোধ করছে। চট্টগ্রাম এলাকায় ডেল্টা লাইফের বীমা পলিসি বাজারজাত করনের কাজকে পেশা হিসাবে গ্রহনের মাধ্যমে অধিক আয় ( ন্যূনতম ১৫০০০ হইতে ২৫০০০ হাজার টাকা ) করতে আগ্রহি স্মার্ট, সৎ, উদ্যোগী, ও আত্ম বিশ্বাসী, পুরুষ ও মহিলা প্রার্থীর নিকট হইতে নিন্ম লিখিত পদে নিয়োগের জন্য dewanctg70@gmail .com ই মেইলে দরখাস্ত আহ্বান করা যাইতেছে । ফিনান্সিয়াল এসোসিয়েট ২০ জন ইউনিট মানাজার ১০ জন ছাত্র , ছাত্রী ও গৃহিণীদের জন্য পার্ট টাই ও ফুল টাইম কাজ করার সুযোগ আছে। Branch Manager, 01818-029316 Delta life insurance Company

POPULAR PAPER HOUSE

Popular Posts

শুধু তোমাকে চাই ।

বিডি নিউজ ট্র্যাকার একটি নিউজ মিডিয়া । আমাদের জীবনে প্রয়োজনীয় নানা রকম তথ্য ,খবর ,অপ্রত্যাশিত সংবাদ,বার্তা ও বিনোদনের খোঁজখবর জাতিও ও আন্তর্জাতিক পত্রিকায় প্রকাশিত এবং নানা রকম নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হইতে সংগ্রহ করে BD NEWS TRACKER এর মাধ্যমে উপস্থাপন করে সেবা প্রদান করাই আমাদের উদ্দেশ্য ।