Islamic Bangla BD, YouTube channel

Islamic Bangla BD is a different kind of Islamic info channel. We provide all Popular Bangla islamic Historical story , waz , info , Hamd , naat & Islamic songs ,Islamic music video and Islamic historical videos. Be connected with us and enjoy and practice our Islamic Bangla BD channel . , আসসালামু আলাইকুম , আমাদের অনেক দর্শক স্রোতা আছেন যারা ইসলামিক বিভিন্ন তথ্য, ইসলামের সেরা মনিষদের জীবনী , ঐতিহাসিক ইসলামীক শিক্ষনীয় গল্প, মাছলা মাছায়েল , হামদ ও নাতের মিউজিক ভিডিও খুব পছন্দ করেন । সেইসব দর্শক স্রোতাদের কথা চিন্তা করে , রাসুল (সঃ) এর আদর্শকে ধারন করে ইসলামিক বাংলা Islamic Bangla BD চ্যানেল যাত্রা শুরু করে । উপোভোগ ও আমল করুন | আশা করি সব সময় আমাদের সাথেই থাকবেন ও অনুপ্রেরনা দিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে If you Like our channel pls click Like, Share & Subscribe . thanks Link https://www.youtube.com/c/IslamicBanglaBD Mixer Bangla songs YouTube Channel . Mixer Bangla songs is a different kind of music taste. We provide all Popular Bangla songs Remix music video and Recreational videos . Be connected with us and enjoy all new music video tracks and Recreational funny videos .Hope you enjoy .Music Can Predict About Your Personality. New entertainment channel আমাদের অনেক দর্শক স্রোতা আছেন যারা বাংলা গানের মিউজিক ভিডিও এবং বিনোদনমূলক ভিডিও খুব পছন্দ করেন । কিন্তু আমাদের দেশের জনপ্রিয় অনেক গায়ক ও গায়িকাদের সুপার হিট গান আছে যার ভালো মিউজিক ভিডিও নাই বা অনেক গানের মিউজিক ভিডিও ভাল লাগেনা । আবার অনেকে আছেন ভিন্ন ধারার/ স্বাদের রিমিক্স ভিডিও খুব পছন্দ করেন আর মজার ভিডিও দেখতে চান সেইসব দর্শক স্রোতাদের কথা চিন্তা করে লাইফ টিভি বাংলা ইউটিউব চ্যানেল তাদের প্রচার শুরু করে। বিনোদনের নতুন চ্যানেল Mixer Bangla songs Channel Link https://www.youtube.com/channel/UCgSBJ2G1mBEsWNxaONWbemg

Saturday, December 10, 2016



WWW.BDNEWSTRACKER.BLOGSPOT.COM
রবীন্দ্রনাথকে রানু চিঠি লিখেছিল যখন, তখন রানুর বয়স বারো। রবীন্দ্রনাথের বয়স তখন ৫৭। চুলে-দাড়িতে পাক ধরেছে। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন, দাড়ি-গোঁফওয়ালা আমাকে দেখলে তুমি ভয় পাবে। রানু জবাব দিয়েছিল, আমার কাছে আপনার বয়স ২৭। কবিদের বয়স বাড়ে নাকি! সেই রানু বড় হলো, তার বিয়ে হয়ে গেল। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা রানু ও ভানু উপন্যাসে প্রশ্ন উচ্চারিত হয়েছে, রবীন্দ্রনাথ কি রানুর বিয়েতে বৃদ্ধ বয়সে পেয়েছিলেন ‘চোখের জলে দুখের শোভা?’ কিন্তু তারও আগে রবীন্দ্রনাথের বড় প্রেরণা তো ছিলেন তাঁর বউদি কাদম্বরী দেবী।

নারী-পুরুষের সম্পর্কের রসায়ন বড়ই বিচিত্র।
চার্লি চ্যাপলিনের জীবনও। চ্যাপলিনের প্রথম তিনটি বিয়ে টেকেনি। ভেঙে গেছে দুই থেকে তিন বছরের মধ্যেই। অনেক সমালোচকই বলেন, চ্যাপলিনের এই বিয়ে ও সম্পর্কগুলোর মধ্যে প্রেম-ভালোবাসার বিষয় ছিল খুবই কম। চ্যাপলিনের খ্যাতি আর অর্থবিত্তের প্রতিই তাঁদের টান ছিল বেশি। ৫৪ বছর বয়সে চ্যাপলিনের সঙ্গে যখন তাঁর চতুর্থ স্ত্রী বিশ্বখ্যাত নাট্যকার ইউজিন ও’নীলের কন্যা ওনা ও’নীলের পরিচয় হয়, তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৭। ৩৭ বছর বয়সের ব্যবধান নিয়েই বিয়ে করেন দুজন। ৮৮ বছর বয়সে চ্যাপলিন যখন মারা যান, তখন চ্যাপলিনকে ঘিরে রেখেছিলেন এই ওনা, তাঁদের আট সন্তান ও নাতি-নাতনিরা। এই অসম সম্পর্কের একটি জবাব ছিল মেয়েটির কাছে। তিনি বলতেন, ‘আমি চ্যাপলিনকে তরুণ করেছি আর চ্যাপলিন আমাকে করেছে পরিপক্ব। এভাবেই আমরা দুজন দুজনের কাছাকাছি এসেছি।’
সব ক্ষেত্রে এই চ্যাপলিন-ওনা তত্ত্ব কাজে দেবে, তা নিশ্চয়ই নয়। তবে এটা হয়তো আমরা মানতেই পারি যে সম্পর্ক হওয়া বা তা টিকে যাওয়ার সঙ্গে ভালোবাসার প্রশ্নটাই আসল। আর সম্পর্ক টিকে থাকা না-থাকার রসায়নে বয়সের ফারাক সব ক্ষেত্রে ভূমিকা না-ও রাখতে পারে। কিন্তু বয়সের পার্থক্যের অসম সম্পর্ক ও বিয়ে দুনিয়াজুড়ে এখনো আলোচনা-সমালোচনা, গবেষণা ও জরিপের এক জনপ্রিয় বিষয়। এ ধরনের সম্পর্কের ভালো-মন্দ বা বিপদের দিক নিয়েও আছে মত-ভিন্নমত।
সম্পর্কের জটিলতা সব ক্ষেত্রেই রয়েছে, ‘অসম’ সম্পর্কের জটিলতার কিছু বিশেষ দিক বিভিন্ন গবেষণায় সাধারণভাবে চিহ্নিত। এগুলো অনেকটা এ রকম: কর্তৃত্বের সমস্যা, বিশেষ করে যার বয়স বেশি, তার কর্তৃত্ব করার প্রবণতা, প্রজন্মের ব্যবধানের কারণে অনেক কিছু বোঝা না-বোঝা এবং ধারণ করা না-করার সমস্যা, দুজনের মধ্যে যিনি বয়সে বেশি বড়, তাঁর একটি জোরালো ব্যক্তিত্ব গড়ে ওঠা এবং নিজেকে পরিবর্তন করতে না চাওয়া বা শারীরিক-মানসিক সামর্থ্য ও চাওয়ার পার্থক্য। সমস্যাগুলো জানা থাকলে তা সামাল দেওয়া সহজ। ফলে ‘অসম’ সম্পর্কের মধ্যে যাঁরা আছেন, এসব মাথায় রেখে পথ চললে যাত্রাভঙ্গের আশঙ্কা কমলেও কমতে পারে।
বয়সের বেশি ব্যবধান বা অসম সম্পর্কের ক্ষেত্রে ছেলেদের বয়স বেশি হবে, মেয়েদের কম—এই রকমটাই শুধু ঘটে না। নেপোলিয়ানের স্ত্রী জোসেফিন তার চেয়ে ৬ বছরের বড় ছিলেন। এমন ঘটনা অনেকই ঘটে, তবে হলিউডের খবরগুলো আমরা বেশি পাই। ডেমি মুর ৪২ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন ২৭ বছর বয়সী অ্যাশটন কুচারকে। ৫ বছর টিকেওছিল সে বিয়ে। ম্যাডোনার বয়স যখন ৫১, তার প্রেমিক জেসাস লুজ ছিলেন ২৩।
অসম সম্পর্কের জটিলতার কিছু বিশেষ দিক বিভিন্ন গবেষণায় সাধারণভাবে চিহ্নিত। এগুলো অনেকটা এ রকম; কর্তৃত্বের সমস্যা, বিশেষ করে যার বয়স বেশি, তার কর্তৃত্ব করার প্রবণতা, প্রজন্মের ব্যবধানের কারণে অনেক কিছু বোঝা না-বোঝা এবং ধারণ করা না-করার সমস্যা
আমাদের দেশে অনেক ছেলেকেই জানি ও দেখি, যারা তাদের চেয়ে বেশি বয়সী মেয়েদের প্রেমে পড়ে বা আকৃষ্ট হয়। সম্পর্ক তো আর একতরফা হয় না, বেশি বয়সী মেয়েটির সাড়া বা প্রত্যাখ্যানের ওপরই নির্ভর করে অসম সম্পর্কটি গড়ে ওঠা বা না-ওঠা। এটা ছেলেদের একটা বিশেষ ধরনের পছন্দ। বলা ভালো, একটা নির্দিষ্ট বয়সেই এই প্রবণতা বেশি জোরালো থাকে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকের ক্ষেত্রে আবার তা কেটেও যায়। ব্যতিক্রমগুলোই অসম সম্পর্ক হিসেবে রয়ে যায়, টিকে থাকে।
আবার এমন অনেক মেয়েকে দেখেছি ও জানি, যারা আকৃষ্ট হয় তাদের চেয়ে বেশি বয়সী ছেলেদের প্রতি। একটি মেয়ে হয়তো কোনো সুযোগে তার চেয়ে বেশ বেশি বয়সী ছেলের সংস্পর্শে এসেছে, ছেলেটি তার বয়স ও অভিজ্ঞতার কারণেই নানা ক্ষেত্রে প্রজ্ঞার পরিচয় দেয়। অথবা ছেলেটি হয়তো মেয়েটিকে মুগ্ধ করতে উদ্দেশ্যমূলকভাবেই নিজেকে সেভাবে তুলে ধরে। বেশি বয়সী ছেলেদের অভিজ্ঞতা, বাস্তব জ্ঞান বা প্রজ্ঞার প্রতি একটি মেয়ের এই মুগ্ধতার সরাসরি ফল হচ্ছে, সমসাময়িক ছেলেদের তখন আর খুব ‘ম্যাচিউরড’ মনে হয় না। এই চক্রে যে মেয়ে একবার পড়ে, তাদের জন্য বের হওয়া বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। ব্যতিক্রমও আছে, রানু অধিকারী ঠিকই বের হয়ে এসেছিলেন রবীন্দ্রনাথ-মুগ্ধতা থেকে।
গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের আমার বিষণ্ন বেশ্যাদের স্মৃতি উপন্যাসে দেখি, থুড়থুড়ে বুড়ো খুঁজছেন অনাঘ্রাতা কুমারীকে, আর কলেরার দিনগুলিতে প্রেম উপন্যাসে দুই নারী-পুরুষ প্রথম জীবনে প্রেমে পড়ে আলাদা আলাদা বিয়ে করে দাদা-দাদি হয়ে যাওয়ার পর নিজেরা আবারও বিয়ে করে জীবনসায়াহ্নে এসে। আসলে সম্পর্ক এমনই জিনিস, এটা শুধু বয়সের বেশি পার্থক্য বা মেয়েটি ছেলেটির চেয়ে বড় এসব ‘অসম’ দোহাইয়ের কারণে আটকে থাকে না, দুই বুড়োবুড়িও প্রেম করতে পারে, আর পারে শেষ বয়সে এসে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে।
সম্পর্ক তো হতেই পারে, কিন্তু এ ধরনের ‘অসম’ সম্পর্ক টিকে থাকে কি না সেটা এক জরুরি বিবেচনা বটে। যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের করা একটি জরিপ এ বছরের জুলাইয়ে প্রকাশিত হয়েছে। জরিপের ফল হচ্ছে, বয়সের ব্যবধান যত, সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার হারও তত বেশি। এই জরিপ বলছে, বয়সের ব্যবধান ৫ হলে বিচ্ছেদের হার ১৮ শতাংশ, ১০ বছর হলে ৩৯ আর ২০ বছর হলে এই হার ৯৫ শতাংশ! যুক্তরাষ্ট্রের মানুষদের ওপর চালানো এই জরিপ আমাদের দেশের জন্য খুব বাস্তব না-ও হতে পারে। আমাদের দাদা-দাদি, নানা-নানি বা এর আগের প্রজন্ম তো অসম বিয়ে আর সম্পর্কের মধ্য দিয়েই জীবন পার করে গেছেন!
আবার অস্ট্রেলিয়ার পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, বেশি বয়সের মেয়েদের সঙ্গে ছেলেদের সম্পর্কের হার দিন দিন বাড়ছে। ৫৫ ভাগ নারী স্বীকার করেছেন, তাঁরা জীবনের কোনো না কোনো সময় কম বয়সী পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। ভ্যালেরি গিবসন নামের একজন বিশেষজ্ঞ বলছেন, এটা পৃথিবীতে চিরকাল ছিল, বাস্তব কারণে আগে তা প্রকাশিত হতো না, বা পরিণতি পেত না, এখন পাচ্ছে। তবে এই ধরনের সম্পর্ক সাধারণত টেকে না, কিন্তু তার কারণ হিসেবে এই বিশেষজ্ঞ বয়সের পার্থক্যকে দায়ী করছেন না, দায়ী করছেন অন্য বিয়েগুলো যেসব কারণে ভাঙে, সেসব কারণকেই।
একটি বহু চলতি কথা দিয়ে শেষ করি, প্রেম ও সম্পর্কের ক্ষেত্রে বয়স, দূরত্ব, উচ্চতা বা ওজন—এসব নাকি শুধুই ‘সংখ্যা’। ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের যে জরিপের কথা উল্লেখ করলাম, সেটাও সংখ্যারই হিসাব। প্রেম-ভালোবাসা বা সম্পর্কের চেয়ে নিছক সংখ্যা বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে কীভাবে! সব ছাপিয়ে যুগে যুগে প্রেম-ভালোবাসাই তো এগিয়ে থেকেছে। সম বা অসম এখানে খুব পাত্তা পায় না।
সূত্র প্রথম আলো  এ কে এম জাকারিয়া |  
www.bdnewstracker.blogspot.com

একটা জীবনে একাধিক সম্পর্ক নিয়েই আমাদের পথচলা। অনুভূতির নানা রঙে সাজানো থাকে সম্পর্ক। কখনো সম্পর্ক মধুর, কখনো তিক্ত। সম্পর্কের টানাপোড়েন জীবনে চলেই। পরস্পর সম্পর্কে চিড় ধরলে কী করে তা সামাল দেওয়া যায়, তা জানা চাই।


আমরা নিজেরা যদি একটু ছাড় দিই, বোঝাপড়া করি নিজেদের মধ্যে, তাহলে আবার শীতল সম্পর্কও উষ্ণ হয়ে ওঠে। কৌশলটা কেবল জানা চাই। কোনো কোনো মানুষের স্বভাবই থাকে অন্যের ওপর কর্তৃত্ব দেখানোর। পরিবারেই হোক, বন্ধুদের বেলাতেই হোক কিংবা কর্মক্ষেত্রে। কেউ কেউ হয়তো নেহাত সম্পর্ক রক্ষার খাতিরে এই কর্তৃত্ব মেনে নেয়। কখনো মুখ ফুটে কিছু বললেই হলো। ব্যস, ঝামেলা বেধে গেল।
দাম্পত্য জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কের ওঠানামা, সম্পর্কে জট বাঁধে কখনো কখনো। ভালোবেসে কিংবা দেখে-শুনে হোক, বিয়ে মানে অনেক সময় একটি জটিল অঙ্কও বটে। তবে বুঝতে পারলে উত্তরটা বেশ সোজা। শ্বশুরবাড়ির রসায়নটিও কম জটিল নয়। নতুন বউ, নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নেবে, কেবল এই মানিয়ে নেওয়া যেন সেই বউটির দায়িত্ব, অন্যের কোনো দায়ই নেই। পরিবারের সবাই যদি ঘরে আসা নতুন বউকে আদর করে মানিয়ে নেয়, তাহলে সবার লাভ।
পরিবারে সবার মতামতও এক হয় না। মনোমালিন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। এমন কিছু ঘটলে দুপক্ষই সামাল দিন।
সামনাসামনি মিটিয়ে ফেলুন। অযথা তিলকে তাল না করাই ভালো।
মতান্তর হলোই বা! বউকেও বলি। নতুন বিয়ে। স্বামীকে চোখে হারাবেন ঠিকই। কিন্তু সংসারে সবার সঙ্গে আলাপ বাড়াতে হবে, তাদেরও সময় দিতে হবে।
www.bdnewstracker.blogspot.com
অনেক স্বামী বড় খুঁতখুঁতে। পান থেকে চুন খসলে মেজাজ গরম। সবকিছু নিখুঁত হতে পারে না—এই সরল সত্যটিই মানতে চান না স্বামী। এ বড় অন্যায়। আধুনিক নাগরিক জীবনের মর্মে ঢুকে গেছে দৌড় দৌড় ইঁদুরদৌড় আর টেনশন। তাই সবাই ব্যস্ত। স্বামী-স্ত্রী দুজনে কর্মজীবী হলেও সংসারের বড় দায়িত্ব যেন স্ত্রীতেই বর্তায়। এই কালচার এখনো তেমন পাল্টায়নি।
অফিস থেকে ফিরে স্বামী অফিসফেরত স্ত্রীর কাছে দাবি করেন ধূমায়িত এক কাপ চা ও নাশতা। শেয়ারিং ও কেয়ারিং যেন একপেশে, তবে ব্যতিক্রমও আছে। স্বামী-স্ত্রীর সংসারে অবশ্য মনান্তর হবে, ঝগড়াঝাঁটি, মান-অভিমান, ভুল-বোঝাবুঝির ক্ষণগুলো আসবে, একান্ত কাছের এই সম্পর্কের এই রংও বদলায়। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মিল-অমিলও হবে। কেউ হয়তো ‘বেড টি’ ভালোবাসেন, কেউ দাঁত না মেজে খান না। কেউ গল্পের বই পড়তে পড়তে ঘুমান, কেউ চান ঘর অন্ধকার ঘুম। আলো জ্বাললে ঘুমাতে পারেন না।
কিন্তু অমিলগুলো বড় করে দেখা কেন? কম-বেশি ছাড় দিয়ে নিজেদের মধ্যে সমঝোতা করে নিলেই হয়। পরিবারের পাঁচজনের সঙ্গে তো পথ চলতে হবে। সমস্যাকে যদি মনে করা হয় চলার পথে নিজের শক্তিপরীক্ষা—জীবন হলো কৌতুক রস বজায় রেখে চলা, ভালোবাসার মানুষকে বুঝতে শেখা—ভালো হলো না?
একজনের অপরের ওপর প্রভুত্ব বিস্তারের প্রয়াস কেন? নিজের মূল্যবোধ অন্যের ওপর চাপানো কেন? বাড়ির বাজার কী হবে, বউ কার সঙ্গে মিশবে, কোন পোশাক পরবে, সন্তানের সব ধরনের সিদ্ধান্তই চাপান স্বামী। এটি না করে দৃষ্টিভঙ্গিতে উদারতা আনতে হবে। অন্যকে ছোট করে দেখার প্রবণতা এড়িয়ে চলতে হবে। তা না হলে তিক্ততা বাড়বে, সম্পর্ক নষ্ট হবে।
বরং ভালোবাসার মানুষকে স্পেস দিন, বুঝতে শিখুন, পরস্পর বোঝাপড়া দৃঢ় করুন। পরস্পর বন্ধু হয়ে উঠুন। দুজনে একসঙ্গে একান্তে কিছু সময় কাটান। বিশেষ কোনো দরকার না থাকলেও ফোন করে, এসএমএস করে খোঁজখবর নিন।
কর্তৃত্বপরায়ণ মনোভাব থাকে, এমন কিছু বন্ধুও হয় কখনো কখনো। ধরা যাক, বন্ধুরা মিলে কোথাও যাবে, সবটার মধ্যে একধরনের ছড়ি ঘোরানোর প্রবণতা থাকবে তাঁর। এটি থেকে বন্ধুত্বেও ফাটল ধরে।
আমরা যেন বুঝি মনান্তর মিটে যেতে যেতেও মিটে না যখন দুয়ার আগলে দাঁড়ায় অহং। পরস্পরকে প্রতিদ্বন্দ্বী না ভেবে একই টিমের খেলোয়াড় ভাবা সুখের চাবিকাঠি।
অফিসেও সে রকম সহকর্মীদের সঙ্গে অশান্তি হয়। অফিসের ছোট অশান্তি যেন বড় না হয়, তা-ও দেখতে হবে দুপক্ষকেই। প্রয়োজন নিজের মধ্যে আন্তরিক যোগাযোগ বাড়ানো। ছোটখাটো মনোমালিন্য মনে পুষে না রাখা।
সব শেষে ধার করা একটি ছোট্ট গল্প দিয়ে শেষ করি।
একটি বালক ও একটি বালিকা একত্রে খেলছিল। বালকটির কাছে কতগুলো মার্বেল ছিল আর বালিকাটির কাছে ছিল কিছু রসগোল্লা। বালকটি বালিকাকে বলল, যদি সে তার মিষ্টিগুলো তাকে দেয়, তাহলে সে তার সব মার্বেল তাকে দিয়ে দেবে। বালিকাটি রাজি হয়ে গেল।
বালকটি সবচেয়ে বড় ও সুন্দর মার্বেলটি লুকিয়ে রেখে বাকি মার্বেলগুলো বালিকাকে দিয়ে দিল। বিনিময়ে বালিকাটি প্রতিশ্রুতিমতো তার সব মিষ্টি বালকটিকে দিয়ে দিল।
ওই রাতে বালিকাটি একটি প্রশান্তির ঘুম দিল। কিন্তু বালকটি একটুও ঘুমাতে পারল না, সারা রাত তাকে এই ভাবনা অস্থির করে রাখল যে সে যেভাবে তার সবচেয়ে সুন্দর মার্বেলটি আড়াল করে রেখেছে, বালিকাটিও সেরূপ কিছু রসগোল্লা তার কাছে লুকিয়ে রাখেনি তো?
তেমনি সম্পর্কের মধ্যে নিজের শতভাগটি না দিলে সব সময় সন্দেহ হতে থাকবে যে অন্যজনও বোধ হয় তার শতভাগটি আমাকে দেয়নি।...বিষয়টি সব রকম সম্পর্কের ক্ষেত্রেই সত্য; যেমন প্রেম, বন্ধুত্ব, কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পর্ক ইত্যাদি।
সব ব্যাপারে নিজের শতভাগটি দিলে শান্তিতে ঘুম হবে। তবে নিজের শতভাগ চাপিয়ে দিতে চাইলে অন্যের ঘুম হারাম হয়ে যায়। সেটাও মাথায় রাখা ভালো।
 মধুর সম্পর্কের গল্প করা যায় না, নিজেকেই এ জন্য চেষ্টা করতে হয়।
সুত্র প্রথম আলোঅধ্যাপক শুভাগত চৌধুরী | 

WATCH ON LINE MOVIES

https://radio.net.bd/#bhumi

এ জীবনে যারে চেয়েছি |

ALL FM RADIO BANGLA & INTERNATIONAL

CLICK PIC https://radio.net.bd/#bhumi

POPULAR NEWSPAPER

Daily Prothom Alo    Amar Desh Daily Naya Diganta Daily Jai Jai Din Shamokal
Powered by Blogger.

Latest News

Subscribe Here

GOOGLE SCARCH

Recent posts

Follow us on facebook

Contact Form

Name

Email *

Message *

THE LIFESTYLE

','5','featcat' );

Face book page

পিওর খেজুরের রস ১২০ টাকা

খাঁটি খেজুরের গুড় চট্টগ্রাম শহরে দিচ্ছে চাটগারা মামু

পিওর খেজুরের রস চট্টগ্রাম

On line income

আপনাদের জন্য সু-খবর, ইতিপূর্বে আপনারা, যারা ফেসবুক, টুইটার, ইন্ট্রাগ্রাম ইউটিউব এর মত, আর অনেক সোস্যাল মিডিয়া, ব্যাবহার করে আসছেন, কিন্তু আপনি বা আপনারা এর পোষ্ট দেখেন কিন্তু এর থেকে নিজেরা কোন ইনকাম করতে পারছেন না । তারা লাইক, কমেন্ট , শেয়ার ও রেফার করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন । একটি Web Talk একাউন্ট খোলার জন্য আপনি আমার Web talk referral Id -dewanmd.akhtarhossai রেফারেল লিংক দিয়ে আপনার একটি Web Talk অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনার ফ্রেন্ড কে রেফার করে জয়েন করালে এবং আপনি লাইক কমেন্ট শেয়ার করে এখান থেকে ডলার কমিশন আয় করতে পারবেন ।, Web Talk সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না। বরং আপনি বিনা মূল্যে এখন থেকে আপনি ৫ লেবেল পর্যন্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে এই ভিডিও টি সম্পূর্ণ দেখুন । নিচের দেওয়া লিংক ক্লিক করে এখনি রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন । web talk referral link https://get.webtalk.co/dewanmd.akhtarhossain Web talk referral ID - dewanmd.akhtarhossain প্রথমে নিজে রেজিস্ট্রেশন করুন। নিজের লিংক দিয়ে অন্যদের একাউন্ট করে দিন তাই আপনাদের অনুরোধ করে বলবো আর দেরি না করে শুরু করে দিন। কোন সমস্য মনে হলে আমার সাথে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।

Delta Life Job post

দেশের শির্ষস্থানীয় জীবন বীমা কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি পরপর চারবার আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেঙ্কিং ট্রিপল AAA অর্জনকারী বীমা কোম্পানি। ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি বর্তমানে ১০ ১৫ ও ২০ বছর মেয়াদের পলিসিতে সবচেয়ে বেশি বোনাস দিচ্ছে এবং দ্রুত বীমা দাবি পরিশোধ করছে। চট্টগ্রাম এলাকায় ডেল্টা লাইফের বীমা পলিসি বাজারজাত করনের কাজকে পেশা হিসাবে গ্রহনের মাধ্যমে অধিক আয় ( ন্যূনতম ১৫০০০ হইতে ২৫০০০ হাজার টাকা ) করতে আগ্রহি স্মার্ট, সৎ, উদ্যোগী, ও আত্ম বিশ্বাসী, পুরুষ ও মহিলা প্রার্থীর নিকট হইতে নিন্ম লিখিত পদে নিয়োগের জন্য dewanctg70@gmail .com ই মেইলে দরখাস্ত আহ্বান করা যাইতেছে । ফিনান্সিয়াল এসোসিয়েট ২০ জন ইউনিট মানাজার ১০ জন ছাত্র , ছাত্রী ও গৃহিণীদের জন্য পার্ট টাই ও ফুল টাইম কাজ করার সুযোগ আছে। Branch Manager, 01818-029316 Delta life insurance Company

POPULAR PAPER HOUSE

Popular Posts

শুধু তোমাকে চাই ।

বিডি নিউজ ট্র্যাকার একটি নিউজ মিডিয়া । আমাদের জীবনে প্রয়োজনীয় নানা রকম তথ্য ,খবর ,অপ্রত্যাশিত সংবাদ,বার্তা ও বিনোদনের খোঁজখবর জাতিও ও আন্তর্জাতিক পত্রিকায় প্রকাশিত এবং নানা রকম নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হইতে সংগ্রহ করে BD NEWS TRACKER এর মাধ্যমে উপস্থাপন করে সেবা প্রদান করাই আমাদের উদ্দেশ্য ।