Islamic Bangla BD, YouTube channel

Islamic Bangla BD is a different kind of Islamic info channel. We provide all Popular Bangla islamic Historical story , waz , info , Hamd , naat & Islamic songs ,Islamic music video and Islamic historical videos. Be connected with us and enjoy and practice our Islamic Bangla BD channel . , আসসালামু আলাইকুম , আমাদের অনেক দর্শক স্রোতা আছেন যারা ইসলামিক বিভিন্ন তথ্য, ইসলামের সেরা মনিষদের জীবনী , ঐতিহাসিক ইসলামীক শিক্ষনীয় গল্প, মাছলা মাছায়েল , হামদ ও নাতের মিউজিক ভিডিও খুব পছন্দ করেন । সেইসব দর্শক স্রোতাদের কথা চিন্তা করে , রাসুল (সঃ) এর আদর্শকে ধারন করে ইসলামিক বাংলা Islamic Bangla BD চ্যানেল যাত্রা শুরু করে । উপোভোগ ও আমল করুন | আশা করি সব সময় আমাদের সাথেই থাকবেন ও অনুপ্রেরনা দিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে If you Like our channel pls click Like, Share & Subscribe . thanks Link https://www.youtube.com/c/IslamicBanglaBD Mixer Bangla songs YouTube Channel . Mixer Bangla songs is a different kind of music taste. We provide all Popular Bangla songs Remix music video and Recreational videos . Be connected with us and enjoy all new music video tracks and Recreational funny videos .Hope you enjoy .Music Can Predict About Your Personality. New entertainment channel আমাদের অনেক দর্শক স্রোতা আছেন যারা বাংলা গানের মিউজিক ভিডিও এবং বিনোদনমূলক ভিডিও খুব পছন্দ করেন । কিন্তু আমাদের দেশের জনপ্রিয় অনেক গায়ক ও গায়িকাদের সুপার হিট গান আছে যার ভালো মিউজিক ভিডিও নাই বা অনেক গানের মিউজিক ভিডিও ভাল লাগেনা । আবার অনেকে আছেন ভিন্ন ধারার/ স্বাদের রিমিক্স ভিডিও খুব পছন্দ করেন আর মজার ভিডিও দেখতে চান সেইসব দর্শক স্রোতাদের কথা চিন্তা করে লাইফ টিভি বাংলা ইউটিউব চ্যানেল তাদের প্রচার শুরু করে। বিনোদনের নতুন চ্যানেল Mixer Bangla songs Channel Link https://www.youtube.com/channel/UCgSBJ2G1mBEsWNxaONWbemg

Thursday, August 31, 2017




BDNEWSTRACKER

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী মামলার রায় নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতারা প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ খাড়া করেছেন, তার অনেকটাই অসার প্রমাণিত হয়েছে প্রথম আলোয় প্রকাশিত সাংবাদিক মিজানুর রহমান খানের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে ।



সুপ্রিম কোর্টের রায় ও প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে আওয়ামী লীগের প্রধান অভিযোগএতে সামরিক শাসক প্রবর্তিত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বহাল রাখা, সংবিধানে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানকে খাটো করে দেখা হয়েছে। এই তিন অভিযোগের প্রথমটি রায় এবং পরের দুটি শুধুই পর্যবেক্ষণ, তবে এ জন্য প্রধান বিচারপতিকে দোষারোপ করার ভিত্তি নেই। এর কোনোটিই সত্য নয়।

সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল জিয়াউর রহমান করলেও এর উৎস চতুর্থ সংশোধনী। চতুর্থ সংশোধনীতে উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদ থেকে সরিয়ে রাষ্ট্রপতির হাতে নিয়ে যাওয়া হয়। জিয়াউর রহমান সেটি নিজের হাতে না রেখে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে ন্যস্ত করেন। ২০১১ সালে পঞ্চদশ সংশোধনীতেও তা টিকিয়ে রাখা হয়। মূল সংবিধানে অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়োগ ও বদলির কর্তৃত্ব সুপ্রিম কোর্টের হাতে প্রত্যর্পণের কথা থাকলেও সরকার সেখানে ফিরে যেতে চায় না। অথচ সেই সংবিধানের দোহাই দিয়ে তারা উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের কাছে ফেরত নেওয়ার আইন করেছে।
বিস্ময়কর হলো আওয়ামী লীগ, জিয়া-এরশাদের সামরিক শাসনকে অবৈধ দাবি করলেও সেই শাসনের এমন কিছু ধারা বহাল রেখেছে, যা বাহাত্তরের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আদি সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ধর্মের নামে কোনো দল বা সংগঠন করা যাবে না। জেনারেল জিয়া সেটি বাতিল করে দেন এবং অদ্যাবধি তাঁর ফরমানই সংবিধানে বহাল আছে।
আমরা জাতি হিসেবে যে কতটা অদূরদর্শী ও অবিবেচক ষোড়শ সংশোধনী রায় নিয়ে অহেতুক বিতর্ক করে সেটাই প্রমাণ করেছি।রায়ে আদালত যদি কোনো ভুল করে থাকেন, আইনি পথেই তার প্রতিকার খোঁজা উচিত ছিল। কিন্তু রাজপথে-মঞ্চে বিচার বিভাগকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করানো কিংবা প্রধান বিচারপতিকে গণ-আদালতে বিচার করার রণহুংকার দেওয়া কেবল সংবিধান লঙ্ঘন নয়, গণতান্ত্রিক শিষ্টাচারেরও পরিপন্থী।তিন সপ্তাহ ধরে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা যে ভাষায় প্রধান বিচারপতিকে গালমন্দ করেছেন, কোনো গণতান্ত্রিক দেশের রাজনীতিকেরা সেটি করতে পারেন না
রায়ের পর্যবেক্ষণ যতটা আমরা পড়েছি, জেনেছি তাতে তিনি বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কটাক্ষ করে কিছু বলেছেন বলে মনে হয় না। বরং তিনি অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে বহুবার বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণ করেছেন, দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য তাঁর অসাধারণ অবদানকে স্বীকার করেছেন।
প্রধান বিচারপতি যে আমিত্বেরকথা বলেছেন, বা একক ব্যক্তি দ্বারা কোনো দেশ গঠিত হয় না বলে রায়ে যে পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন, সেটি কোনো ব্যক্তি বিশেষকে লক্ষ করে নয়; বরং আমাদের রাষ্ট্রীয়, রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক একনায়কত্ববাদের কথা বলেছেন।
সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে জাতীয় সংসদে আলোচনা হতে পারে, আইনি তর্কও চলতে পারে, কিন্তু কোনোভাবেই রায় নিয়ে রাজপথ প্রকম্পিত করা গণতান্ত্রিক রীতির পরিচয় নয়। আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি যে ষোড়শ সংশোধনীর রায় ছাপিয়ে প্রধান বিচারপতির দেশপ্রেম, ধর্মবিশ্বাস ইত্যাদি নিয়েও কটাক্ষ করা হয়েছে। এখানে দু-একটি উদাহরণ তুলে ধরছি: ২৭ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘প্রধান বিচারপতির বিচার জনতার আদালতে হবে। তাঁর বিরুদ্ধে জনতার আদালত তৈরি হচ্ছে।একই দিন বিএমএ আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘আপনার বাংলাদেশের কিছুই পছন্দ হয় না। আপনি বাংলাদেশ ত্যাগ করলেই পারেন। আবোলতাবোল কথার কিন্তু একটা সীমা আছে।যুব মহিলা লীগের মানববন্ধনে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহা পাকিস্তানপ্রেম দেখান। কারণ, তিনি পাকিস্তানের দালাল।তবে আদালত অবমাননার দায়ে দণ্ডিত দুই মন্ত্রী-খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম এবং মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক তর্জন-গর্জনে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। আওয়ামী লীগের সাংসদ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, একটি ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদক রায় লিখে দিয়েছেন।

জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীদের কথা মেনে নিলে আওয়ামী লীগ সরকার একজন পাকিস্তানপন্থী লোককে রাজনৈতিক বিবেচনায়প্রধান বিচারপতি বানিয়েছে। তাও যোগ্যতা বিবেচনা করে নয়, সংখ্যালঘু হিসেবে অনুগ্রহ করে। তাঁদের জানা উচিত, বাংলাদেশের অনেক আগেই একজন হিন্দু পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি হয়েছিলেন। কোনো পত্রিকার সম্পাদক রায় লিখে দিয়েছেন বা লেখা রায় পেনড্রাইভে তাঁর কাছে চলে আসার কথা বলা কেবল ব্যক্তি নয়, গোটা বিচারব্যবস্থার প্রতিই অশ্রদ্ধা প্রকাশ পায়। প্রধান বিচারপতিকে পাকিস্তানে পাঠানো কিংবা জনতার আদালতে বিচার করার হুমকি নিশ্চয়ই রাজনৈতিক সুরুচি বা শালীনতার পরিচয় নয়। যখন কোনো মন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক বিবেচনায় তাঁকে প্রধান বিচারপতি করা হয়েছে, তাঁর মাধ্যমে পদায়ন পাওয়া ব্যক্তিকেই খাটো করা হয় না, নিয়োগকর্তা মহামান্য রাষ্ট্রপতিকেও হেয় করা হয়। সে ক্ষেত্রে তো প্রধান বিচারপতি সংসদ ও নির্বাহী বিভাগ সম্পর্কে যে শঙ্কা ব্যক্ত করেছেন, সেটাই সত্য বলে প্রতীয়মান হয়।
যখনই দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসনের ঘাটতির কথা আসে, আওয়ামী লীগ নেতারা বুলন্দ আওয়াজ তোলেন, স্বাধীনতার পর বেশির ভাগ সময় তাঁদের ভাষায় স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি দেশ শাসন করেছে বলেই এই দুর্গতি। তাহলে ৪৬ বছরের দায় কেন আওয়ামী লীগ নিজের কাঁধে নিল এবং বিচার বিভাগকে শত্রুর কাতারে দাঁড় করাল?
রায়ে ক্ষমতাসীনেরা যদি সত্যি সত্যি আহত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন, তঁাদের উচিত রিভিউর জন্য আবেদন করে প্রতিকার চাওয়া। আদালতকে রাজপথে নিয়ে আসা যেকোনোভাবেই কারও জন্য কল্যাণকর নয়, সে কথাটিই আরও পরিষ্কার করে বলেছেন .
প্রখ্যাত সাংবাদিক আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরী। তিনি লিখেছেন, ‘এবারের বিতর্কে যদি বিচার বিভাগের ক্রেডিবিলিটি নষ্ট হয়, তাহলে নির্বাহী বিভাগের ক্রেডিবিলিটিও নষ্ট হবে, তাহলে নির্বাহী বিভাগের ক্রেডিবিলিটিও রক্ষা পাবে না। বিচার বিভাগের মর্যাদা যতটা ক্ষুণ্ন করা হয়েছে, তা উদ্ধারে বহু যুগ লাগবে। আওয়ামী লীগের যেসব মন্ত্রী ও নেতা লাগামহীন কথাবার্তা শুরু করেছেন, তাঁরা যেন সতর্ক হন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে শূন্যাবস্থা সৃষ্টি করে তাঁরা যেন সেই শূন্যাবস্থা পূরণে একটি অপশক্তির পথ খুলে না দেন। (আগুন নিয়ে খেলা, যুগান্তর, ২৮ আগস্ট ২০১৭)।


সোহরাব হাসান: কবি, সাংবাদিক।

Monday, August 21, 2017


ভুমিকা
পাইলস রোগের রহস্য কি ? আসলে আমাদের শরীরে যত রকমের বিষ তৈরী হয় এবং যত রকমের বিষ বাইরে থেকে ঢুকে, তাদের শরীর থেকে বের করার সবচেয়ে বড় মাধ্যম হলো পায়খানা। ঢাকা শহরের সমস্ত ড্রেন এবং সোয়ারেজ লাইনগুলি যদি সাতদিনের জন্য বন্ধ করে দিলে যেমন সমস্ত শহরের পরিবেশ দূষিত-বিষাক্ত হয়ে অগণিত মারাত্মক মারাত্মক রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়বে, তেমনি যে-সব মানুষের নিয়মিত পায়খানা হয় না তাদেরও ধীরে ধীরে শরীর বিষাক্ত হয়ে (হৃদরোগ-কিডনীরোগ-স্নায়ুরোগ-ক্যানসার-ডায়াবেটিস ইত্যাদি) মারাত্মক মারাত্মক রোগ পয়দা হতে থাকে।
অর্শ বা পাইলস রোগে অনেকে ভোগেন কিন্তু বুজতে পারেন না। পাইলসের সমস্যা লুকিয়ে রাখা ঠিক নয়পাইলস বা অর্শ্বরোগ নিয়ে আমাদের মাঝে লুকোচুরি খেলার প্রবণতা অনেক। কিছুটা ভয় ও বিব্রতকর অনুভূতির জন্য এ জাতীয় রোগ হলে ডাক্তার দেখাতে চাই না। এ ক্ষেত্রে স্বচিকিৎসা আর হাতুড়ে চিকিৎসায় তুষ্ট থাকি আমরা। বিভিন্ন কুসংস্কার এবং মলদ্বারের সব রোগই পাইলস এই ভ্রান্ত ধারণার কারণে চিকিৎসকের কাছে যেতে দেরী করেন যা কখনও কখনও ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনে। হয় রোগটি শুরু থেকেই ক্যান্সার অথবা অবহেলার কারণে ইতোমধ্যে সেখানে ক্যান্সার হয়ে গেছে।
সে জন্য অর্শ বা পাইলস নিয়ে জানার আগে পায়খানার সাথে অন্যান্য প্রধান যে সকল অসুখের কারনে পায়খানার রাস্থায় জ্বালা পূড়া, ব্যথা ও রক্ত যেতে পারে সেই সকল অসুখ নিয়ে অল্প কিছুটা জানার দরকার –নতুবা পাইলস হলে মনে করবেন ফেস্টুলা আর ফেস্টুলা হলে মনে করবেন পাইলস রোগে ভুগিতেছেন ইত্যাদি
তীব্র বেদনা দায়ক এবং জটিল রোগগুলোর মধ্যে অর্শ বা পাইলস হলো একটি কিন্তু মলদ্বারে বা পায়ুপথ দিয়ে রক্ত আসলে বা ব্যথা করলেই যে অর্শ বা পাইলস হয়েছে তা মনে করা ঠিক নয়যেসব রোগের কারনে টয়লেটে রক্ত যায় তার মধ্যে রয়েছে পাইলস, এনালফিশার, পলিপ, ক্যান্সার, ফিস্টুলা, আলসারেটিভ কোলাইটিস, রেকটাল প্রোলোপস ইত্যাদি এবং তার মধ্যে মাত্র ১৮ শতাংশ পাইলস, শতাংশ থ্রমবোসড পাইলস, ৩৫ শতাংশ এনাল ফিশার, . শতাংশ পাইলস, ফিস্টুলা, এনাল ফিশার একত্রে, ১৫ শতাংশ ফিস্টুলা, .৫৫ শতাংশ পায়ুপথ ক্যান্সার, . শতাংশ রেকটাল পলিপ, শতাংশ মলদ্বারে ফোঁড়া, .৮৪ শতাংশ অজানা কারণে মলদ্বারে ব্যথা, শতাংশ ক্রণিক আমাশয় (আইবিএস), . শতাংশ অজানা কারণে রক্ত যাওয়া, .২৫ শতাংশ অজানা কারণে মলদ্বারে চুলকানি রোগে ভুগে থাকেন ( রিসার্চ তথ্যঅধ্যাপক ডা. একেএম ফজলুল হক )
পাইলস কেন হয়?
পাইলস কেন হয়? তার সঠিক কারণ জানা সম্ভব না হলেও দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, পানি কম খাওয়া, শাকসব্জী অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার কম খেলে, অতিরিক্ত ওজন, গর্ভাবস্থায়, লিভার সিরোসিস, বৃদ্ধ বয়সে, বেশী চাপ দিয়ে মল ত্যাগ করলে, বেশি মাত্রায় মল নরমকারক ওষুধ ব্যবহার করলে, টয়লেটে বেশী সময় ব্যয় করলে, পরিবারে কারও পাইলস থাকলে, দীর্ঘ সময় বসে  বা দাঁড়িয়ে থাকলে ইত্যাদি নানান কারনে অর্শ বা পাইলস বেশি হয়ে থাকে


অর্শ বা পাইলসের লক্ষন উপসর্গসমূহ কী ?
. পায়খানা করার সময় অত্যধিক বা অল্প পরিমাণে রক্ত যেতে পারে
. গুহ্য দ্বারে জ্বালাপোড়া এবং ফুলে যায়
. টাটানি যন্ত্রণা
. কাঁটাবিদ্ধ অনুভূতি
. মাথা ধরা মাথা ভার বোধ
. উরুদেশ, বক্ষ, নাভির চারপাশে ব্যথা মলদ্বারে ভার বোধ
. কোমর ধরা কোষ্ঠবদ্ধতা
, মলদ্বারে চুলকানি জ্বালাপোড়া হতে পারে
১০,মলদ্বারের বাইরে ফুলে যায় যা হাত দিয়ে স্পর্শ অনুভব করা যায়
১১,পায়ুপথের মুখে চাকার মত হতে পারে
১২,কিছু কিছু ক্ষেত্রে মলদ্বারে ব্যথা হতে পারে
কখন ডাক্তার দেখাবেন?
পায়খানা কালো বা লালচে হলে, পায়খানার সাথে রক্ত আসলে, পায়খানার সময় বা পরে পায়ুপথের মুখে চাকা অনুভব করলে, মলদ্বারে ব্যথা হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহন করতে হবে

অর্শ বা পাইলস রোগে করণীয়

প্রতিদিন থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করতে হবে
অত্যাধিক পরিশ্রম করা যাবে না
পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসব্জী অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে
কোষ্ঠকাঠিন্য অর্থাৎ পায়খানা যেন কষা না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
নিয়মিত এবং নির্দিষ্ট অথবা কাছাকাছি সময়ে মলত্যাগ করতে হবে
এমন খাবার গ্রহণ করতে হবে যা সহজে হজম হয়
নিয়মিত ব্যায়াম করলে তা পায়খানার কষাভাব দূর করতে সাহায্য করবে
অনেকসময় ধরে দাঁড়িয়ে বা বসে থাকা থাকা যাবে না
প্রতিদিন কমপক্ষে থেকে ঘন্টা ঘুমাতে হবে
টয়লেটে অধিক সময় ব্যয় করা যাবে না
শরীরের ওজন বেশি হলে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে
মল ত্যাগের সময় বেশি চাপ দেয়া যাবে না
দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা থাকলে তার চিকিৎসা নিতে হবে
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া লেকজেটিভ অধিক পরিমানে গ্রহণ করা যাবে না
অর্শ বা পাইলস রোগের চিকিৎসা

অর্শ বা পাইলসের চিকিৎসা সাধারনত পর্যায়ের ওপর নির্ভর করে করা হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, পাইলসের চিকিৎসায় কোনও অস্ত্রোপচার লাগে না বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পাইলসের চিকিৎসা করা হয়ে থাকে সাধারনভাবে চারটি পর্যায়ে পাইলসের চিকিৎসা করা হয় প্রথম এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে চিকিৎসার ক্ষেত্রে কোনও অস্ত্রোপচার লাগে না কিন্তু তৃতীয় এবং চতুর্থ পর্যায়ে অস্ত্রোপচার লাগে কারন- তৃতীয় এবং চতুর্থ পর্যায়ে জিনিসটি যেহেতু বের হয়ে আসে এটি অস্ত্রোপচার করেই সরাতে হয় রোগী যদি দেরি না করে তাহলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অস্ত্রোপচার ছাড়াই চিকিৎসা করা সম্ভব পাইলসের আধুনিক চিকিৎসা এখন বাংলাদেশেই সম্ভব নিম্নে বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হলঃ
পাইলসের ওষুধ

পাইলসের রক্ত বন্ধের জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহার হয়ে আসছে যেমন ট্রানেক্স ক্যাপসুল ১টি করে বার দিন অথবা এনারক্সিল ১টি করে তিনবার ৫দিন সর্বশেষ যে ওষুধটি বাজারে এসেছে তার নাম ফ্লাভোনয়িক এসিড এটির কার্যকারিতা নিয়ে এখনও বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা চলছে প্রাথমিক পাইলসে এটি ভাল কাজ দেবে বলে আশা করা যায় এটির রোগীদের প্রতি অনুরোধ দয়া করে কোনও চিকিৎসাই নিজে নিজে করবেন না
 মলদ্বারের বাইরের অর্শ যা হাত দিয়ে অনুভব করা যায় কিন্তু ব্যথা বা রক্তপাত হয় না সেক্ষেত্রে,
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী Normanal/Hemorif/Daflon অথবা Diohes (Diosmin 450mg Heperidin 50mg এর কম্বিনেশনে তৈরি ট্যাবলেট) খেতে হবে
মলদ্বারে ব্যবহৃত ওষুধ
পাইলসের সমস্যা এত বেশি যে বেশিরভাগ রোগীই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ বা মলম লাগিয়ে থাকেন এমনকি বাসার জন্য কারো কোনো কারণে একটি অয়েন্টমেন্ট দেয়া হয়েছিল সেটিই নিজে নিজে লাগাতে থাকেন বিভিন্ন ধরনের অয়েন্টমেন্ট ক্রীম, সাপোজিটরী, জেল বাজারে পাওয়া যায় এসব ওষুদের ভেতর বিভিন্ন ধরনের ওষুদের সংমিশ্রণ থাকে যেমন অবশকারী ওষুদ, স্টেরয়েড এন্টিসেপ্টিক এসব ওষুদের ভেতর অবশকারী ওষুধটি ব্যথা চুলকানি কমাতে পারে কিন্তু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে চামড়ায় এলার্জি হতে পারে লোকাল এনেন্থেটিক স্টেরয়েড ওষুদের সংমিশ্রণ মলদ্বারের কষ্ট কমাতে কোনো বাড়তি ভূমিকা রাখে না আমাদের দেশে যে সমস্ত অয়েন্টমেন্ট পাওয়া যায় যেমন ইরিয়ান, এনুস্ট্যাট, নুপারকেইনাল হেডেনসা এবং রিলিচ রেকটাল অয়েন্টমেন্ট এগুলো মলদ্বারের সামান্য ভেতরে দিনে - বার লাগাতে হয় -১৪ দিন
অধ্যাপক ডা. একেএম ফজলুল হক
 বৃহদন্ত্র পায়ুপথ বিশেষজ্ঞ, চেম্বার : জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হাসপাতাল


অর্শ্ব বা পাইলসের হেমিওপ্যাথিতে কোন চিকিৎসা আছে কি?
পাইলস বা অর্শ্বে হোমিওপ্যাথিক ঔষধের কার্যকারিতা বহু প্রাচীনকাল থেকেই সন্দেহাতীতভাবে দৃঢ়তার সঙ্গে প্রমাণিত হয়ে আসছে
পাইলসের চিকিৎসায় প্রথম কথা হলো যদি কোষ্টকাঠিন্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন অর্থাৎ পায়খানা নরম রাখতে পারেনতবে ৯৯পাইলস বিনা ঔষধেই সেরে যাবে আর কোষ্টকাঠিন্য চিরতরে নির্মূল করার জন্য কোষ্টকাঠিন্য অধ্যায়ে অালোচিত ঔষধগুলি প্রয়োগ করবেন

অনেক হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী পাইলসের রোগীদেরকে সকালে Sulphur এবং সন্ধ্যায় Nux vomica ঔষধ দুইটি খেতে দিতেন সাধারণত ৩০ শক্তিতে কয়েক মাস খেলে অধিকাংশ পাইলস ভালো হয়ে যায় অন্য কোন ঔষধের প্রয়োজন হয় না এই ঔষধ দুটি সরাসরি পাইলস নিরাময় করে না বরং কোষ্টকাঠিন্য সারানোর মাধ্যমে এরা পাইলস নির্মূল করে থাকে এমনকি কোন কোন চিকিৎসাবিজ্ঞানী এমনও বলেছেন যেসালফারনাক্স ভমিকা এবং থুজা মাত্র এই তিনটি ঔষধ দিয়ে পৃথিবীর এমন কোন রোগ নাই যা সারানো যায় না (সুবহানাল্লাহ !)
আর এই তিনটি ঔষধই মোটামুটি কোষ্টকাঠিন্যের শ্রেষ্ট ঔষধ
যাদের কোষ্টকাঠিন্য খুবই জটিলসারতেই চায় নাতারা অবশ্যই কোষ্টকাঠিন্য অধ্যায়ে বর্ণিত ঔষধগুলো লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োগ করবেন

Calendula officinal is পায়খানার রাস্তা যদি মাত্রাতিরিক্ত ফোলে যায়ইনফেকশান হয়ে যায়ঘায়ের মতো হয়ে যায়ব্যথায় টনটন করতে থাকেতবে ক্যালেন্ডুলা ঔষধটি নিম্নশক্তিতে (মাদার টিংচারকিছু পানির সাথে মিশিয়ে তাতে তুলা ভিজিয়ে সেখানে দুচার ঘন্টা পরপর প্রয়োগ করুন দুচার ঘণ্টা পরপর বা অথবা আরো ঘনঘন প্রয়োগ করুন যত মারাত্মক ইনফেকশান বা ফোলা-ব্যথা-আলসার হোক না কেনদেখবেন দুয়েক দিনের মধ্যে সব চলে গেছে এলোপ্যাথিতে যেমন ডেটলস্যাভলনহেক্সিসল ইত্যাদি আছেতেমনি হোমিওপ্যাথিতে আছে ক্যালেন্ডুলা তবে ক্যালেন্ডুলার ক্ষমতা তুলনাবিহীন আক্রান্ত স্থানে লাগানোর পাশাপাশি দশ / বিশ ফোটা করে খেতেও পারেন অথবা লক্ষণ মতে অন্য কোন ঔষধ খান পাশাপাশি যে-কোন ধরনের কাটা-ছেড়া-ঘা-ইনফেকশানে ক্যালেন্ডুলার সাহায্য নিতে ভুলবেন না
পাইলস থেকে উজ্জল লাল রঙের রক্তপাত হলে Millefolium ঔষধটিদশ/বিশ মিনিট পরপর খেতে থাকুন যতক্ষণ না রক্তপাত বন্ধ হয় অন্যদিকে কালো / কালচে রক্তপাত হলে Hamamelis Virginica ঔষধটি দশ/বিশ মিনিট পরপর খেতে থাকুন পায়খানার রাস্তা থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে শরীর দুরবল হয়ে পড়লেরক্তশূণ্যতা দেখা দিলে China officinalis অথবা Acidum Phosphoricum ঔষধটি খান পাশাপাশি ভিটামিন জাতীয় অন্যান্য ঔষধগুলিও খেতে পারেন
Aesculus Hippocastanum এসকিউলাসকে বলা যায় সবচেয়ে সেরা পাইলসের ঔষধ এই ঔষধের কাজের মূল কেন্দ্র হইল তলপেটের যন্ত্রপাতি ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কোষ্টকাঠিন্য (পায়খানার সাইজ বড় বড় এবং শক্ত), রক্তক্ষরণযুক্ত অথবা রক্তক্ষরণবিহীন পাইলসপায়খানার রাস্তায় কেহ আলপিন দিয়ে খোচা মারছে এমন ব্যথাপায়খানার রাস্তা শুকনা শুকনা লাগাতলপেটে দুরবলতাপায়ে অবশ অবশ ভাবহাটঁলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়রোগী খুবই বদমেজাজি ইত্যাদি ঔষধ নিম্নশক্তিতে খেলে রোজ দুই/তিন বার করে খাবেন আর উচ্চ শক্তিতে খেলে দশ/পনের/বিশ দিন পরপর এক মাত্রা করে
Collin Sonia Canadensis ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ পেট এবং পায়খানার রাস্তার অসুখের সাথে মাথাব্যথানাভী এবং তলপেটে ব্যথাকোষ্টকাঠিন্যকোথানিঅবসন্নতাআম  রক্তযুক্ত পায়খানামাসিকের সময় পাইলসপায়খানার রাস্তার মাংস বেরিয়ে পড়া (Prolapse of the rectum), রোগের লক্ষণ শরীরের ওপর থেকে নীচের দিকে যায়হার্টের সমস্যা এবং পাইলসের রক্তক্ষরণ ঘুরেফিরে আসেবিভিন্ন জয়েন্টের বাতের ব্যথাবুকে ব্যথা ইত্যাদি ইত্যাদি
Aloe socotrina : এলু সকোট্রিনার প্রধান প্রধান লক্ষণ কোষ্টকাঠিন্যপেটতলপেট এবং মাথায় রক্তসঞ্চয়অদল-বদল করে মাথাব্যথা এবং কোমরের বাতশীতকালে পাইলসের উৎপাত বৃদ্ধি পায়দুরবলতাখাওয়ার পরপরই পায়খানার বেগ হওয়াশক্ত পায়খানা (ঘুমের মধ্যেনিজের অজান্তেই বিছানায় পড়ে থাকেপাইলেসের চেহারা দেখতে আঙুরের থোকার মতোসারাক্ষণ নীচের দিকে ঠেলামারা ব্যথারক্তক্ষরণটনটনে ব্যথাস্পর্শ করা যায় নাগরমঠান্ডা পানিতে আরাম লাগে ইত্যাদি ইত্যাদি
Peoniaofficinalis : পিওনিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়াচুলকানিফোলে যাওয়া, (বিছানা-জুতারচাপ থেকে ঘা হওয়াপায়খানার রাস্তার ফোড়াফেটে যাওয়া(fissure), ভগন্দর (fistula), রক্তনালী ফোলে যাওয়া (varicose veins), ঘুমের মধ্যে দুঃস্বপ্ন দেখা (nightmare), নড়াচড়া-হাঁটা-স্পর্শে রোগের কষ্ট বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি
Nitricum acidum নাইট্রিক এসিডের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কোষ্টকাঠিন্য, (শক্ত হউক বা নরমপায়খানার পরে ব্যথামেজ (wart), প্রস্রাবের গন্ধ গরুর প্রস্রাবের মতো (খুবই কড়া), আবহাওয়া পরিবর্তন হলেই অসুস্থ হয়ে পড়েশরীরের ছিদ্রযুক্ত স্থানের ক্ষতখিটখিটে মেজাজঘনঘন ডায়েরিয়ায় ভোগেচোখের নালী ক্ষতরাতের বেলা হাড়ের ব্যথাহাড়ের ক্ষতযে-কোন ঘা/ক্ষত সহজে সারতে চায় নাশরীরে পানির পরিমাণ বেশী ইত্যাদি ইত্যাদি
Muriaticum acidum মিউরিয়েটিক এসিডের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কান্ডজ্ঞান লোপকারী মাথাব্যথাচোখে অন্ধকার এবং উল্টাপাল্টা দেখাঅনিচ্ছাকৃতভাবে পায়খানা-প্রস্রাব বেরিয়ে যাওয়াপ্যারালাইসিসপাইলসে বা পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়ামাঝারি বা মারাত্মক ধরনের ইনফেকশানপূজঁ-নিঃশ্বাস-শরীরের গন্ধ সবই দূর্গন্ধযুক্তপাইলস দেখতে আঙুরের থোকার মতোপিঙল বর্ণেরস্পর্শ করলে জ্বালা করেকোথানি দিলে আলিশ বেরিয়ে যায়জিহ্বায় ইনফেকশানকানপচাঁ ইত্যাদি ইত্যাদি
Sepia officinalis সিপিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো পেশা এবং পরিবারের লোকজনদের প্রতিও উদাসীনতারোগের গতি শরীরের নীচে থেকে উপরের দিকেরোগী সবর্দা শীতে কাঁপতে থাকেপেটের ভিতরে চাকার মতো কিছু একটা নড়াচড়া করছে মনে হওয়াপাইলসপায়খানার রাস্তা বা জরায়ু ঝুলে পড়া (prolapse), খাওয়া-দাওয়া ভালো লাগে নাপায়খানার রাস্তা ভারী মনে হয়শিশুরা ঘুমানোর সাথে সাথেই বিছানায় প্রস্রাব করে দেয়মুখের মেছতা (Chloasma), পুরুষাঙ্গের মাথার চারদিকে গোটা (condylomata), ঘনঘন গর্ভপাত (abortion), যৌনাঙ্গে এবং পায়খানার রাস্তায় ভীষণ চুলকানিদীর্ঘদিনের পুরনো সর্দিঅল্পতেই অজ্ঞান হয়ে পড়েদুধ হজম করতে পারে নাস্বভাবে কৃপন-লোভীএকলা থাকতে ভয় পায় ইত্যাদি ইত্যাদি


সূত্র: আধুনিক হোমিওপ্যাথি


WATCH ON LINE MOVIES

https://radio.net.bd/#bhumi

এ জীবনে যারে চেয়েছি |

ALL FM RADIO BANGLA & INTERNATIONAL

CLICK PIC https://radio.net.bd/#bhumi

POPULAR NEWSPAPER

Daily Prothom Alo    Amar Desh Daily Naya Diganta Daily Jai Jai Din Shamokal
Powered by Blogger.

Latest News

Blog Archive

Subscribe Here

GOOGLE SCARCH

Recent posts

Follow us on facebook

Contact Form

Name

Email *

Message *

THE LIFESTYLE

','5','featcat' );

Face book page

পিওর খেজুরের রস ১২০ টাকা

খাঁটি খেজুরের গুড় চট্টগ্রাম শহরে দিচ্ছে চাটগারা মামু

পিওর খেজুরের রস চট্টগ্রাম

On line income

আপনাদের জন্য সু-খবর, ইতিপূর্বে আপনারা, যারা ফেসবুক, টুইটার, ইন্ট্রাগ্রাম ইউটিউব এর মত, আর অনেক সোস্যাল মিডিয়া, ব্যাবহার করে আসছেন, কিন্তু আপনি বা আপনারা এর পোষ্ট দেখেন কিন্তু এর থেকে নিজেরা কোন ইনকাম করতে পারছেন না । তারা লাইক, কমেন্ট , শেয়ার ও রেফার করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন । একটি Web Talk একাউন্ট খোলার জন্য আপনি আমার Web talk referral Id -dewanmd.akhtarhossai রেফারেল লিংক দিয়ে আপনার একটি Web Talk অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনার ফ্রেন্ড কে রেফার করে জয়েন করালে এবং আপনি লাইক কমেন্ট শেয়ার করে এখান থেকে ডলার কমিশন আয় করতে পারবেন ।, Web Talk সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না। বরং আপনি বিনা মূল্যে এখন থেকে আপনি ৫ লেবেল পর্যন্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে এই ভিডিও টি সম্পূর্ণ দেখুন । নিচের দেওয়া লিংক ক্লিক করে এখনি রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন । web talk referral link https://get.webtalk.co/dewanmd.akhtarhossain Web talk referral ID - dewanmd.akhtarhossain প্রথমে নিজে রেজিস্ট্রেশন করুন। নিজের লিংক দিয়ে অন্যদের একাউন্ট করে দিন তাই আপনাদের অনুরোধ করে বলবো আর দেরি না করে শুরু করে দিন। কোন সমস্য মনে হলে আমার সাথে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।

Delta Life Job post

দেশের শির্ষস্থানীয় জীবন বীমা কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি পরপর চারবার আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেঙ্কিং ট্রিপল AAA অর্জনকারী বীমা কোম্পানি। ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি বর্তমানে ১০ ১৫ ও ২০ বছর মেয়াদের পলিসিতে সবচেয়ে বেশি বোনাস দিচ্ছে এবং দ্রুত বীমা দাবি পরিশোধ করছে। চট্টগ্রাম এলাকায় ডেল্টা লাইফের বীমা পলিসি বাজারজাত করনের কাজকে পেশা হিসাবে গ্রহনের মাধ্যমে অধিক আয় ( ন্যূনতম ১৫০০০ হইতে ২৫০০০ হাজার টাকা ) করতে আগ্রহি স্মার্ট, সৎ, উদ্যোগী, ও আত্ম বিশ্বাসী, পুরুষ ও মহিলা প্রার্থীর নিকট হইতে নিন্ম লিখিত পদে নিয়োগের জন্য dewanctg70@gmail .com ই মেইলে দরখাস্ত আহ্বান করা যাইতেছে । ফিনান্সিয়াল এসোসিয়েট ২০ জন ইউনিট মানাজার ১০ জন ছাত্র , ছাত্রী ও গৃহিণীদের জন্য পার্ট টাই ও ফুল টাইম কাজ করার সুযোগ আছে। Branch Manager, 01818-029316 Delta life insurance Company

POPULAR PAPER HOUSE

Popular Posts

শুধু তোমাকে চাই ।

বিডি নিউজ ট্র্যাকার একটি নিউজ মিডিয়া । আমাদের জীবনে প্রয়োজনীয় নানা রকম তথ্য ,খবর ,অপ্রত্যাশিত সংবাদ,বার্তা ও বিনোদনের খোঁজখবর জাতিও ও আন্তর্জাতিক পত্রিকায় প্রকাশিত এবং নানা রকম নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হইতে সংগ্রহ করে BD NEWS TRACKER এর মাধ্যমে উপস্থাপন করে সেবা প্রদান করাই আমাদের উদ্দেশ্য ।